সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত। সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা কি সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত এবং সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তবে এই আর্টিকেল আপনার জন্য কেননা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আলোচনা করতে চলেছি সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত ও সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য সম্পর্কিত সাজেক পাহাড়ের উচ্চতা কত সে সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।
একই সাথে আমাদের আজকের আর্টিকেলে চিম্বুক পাহাড়ের উচ্চতা কত, কংলাক পাহাড়ের উচ্চতা কত, সাজেক ভ্যালি ছবি এবং সাজে কোন বিভাগে অবস্থিত তা বিস্তারিত জানতে পারবেন।তাই এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ে সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত ও সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য সম্পর্কে জেনে নিন।
ভূমিকা।সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত। সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য
সাজেক ভ্যালি রাঙ্গামাটি জেলার সর্ব উত্তরের মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত।সাজেকের উত্তরে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা দক্ষিণে রাঙ্গামাটির লংগুদু পূর্বে ভারতের মিজোরাম পশ্চিমে খাগড়াছড়ি দীঘিনালা অবস্থিত।অপরূপ সৌন্দর্য মনমুগ্ধকর যা দেখলে আপনার চোখ জুড়িয়ে আসবে এর নাম হলো সাজেক ভ্যালি।সাজেক ভ্যালি রয়েছে চারিদিকে পাহাড়ের ঘেরা।
তাই আমরা এই সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য বাংলাদেশ সহ আশেপাশের বিভিন্ন দেশের মানুষ সাজেক ভ্যালি দেখতে ছুটে আসে বিভিন্ন বিভাগ থেকে।তাই অনেকের কাছে সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত এবং সাজে কোন বিভাগে অবস্থিত তা অজানা রয়েছে।তাই আপনি যদি সাজেক ভ্যালি যেতে যান তাহলে সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত ও সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য আমাদের আজকের আরটিকেলের মধ্যে তুলে ধরেছি।
সেই সাথে বান্দরবান থেকে সাজে কত কিলোমিটার, কক্সবাজার থেকে সাজে কত কিলোমিটার, রাঙ্গামাটি থেকে সাজে কত কিলোমিটার, সাজেক পাহাড় এর উচ্চতা কত এবং চট্টগ্রাম থেকে সাজেক কত কিলোমিটার তা অনায়াসে সে জানতে পারবেন।তাহলে চলুন এবারে মূল আলোচনার দিকে যাওয়া যাক।
সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত
সাজেক ভ্যালির অবস্থান বর্তমানে সাজেক রাঙ্গামাটি জেলার সর্ব উত্তরের মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত রয়েছে।খাগড়াছড়ি সদর জেলা থেকে সাজেকের দূরত্ব প্রায়ই ৭০ কিলোমিটার।আর খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে প্রায় ৪৯ কিলোমিটার অবস্থান সাজেক।
সাজেক রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত থাকলেও খাগড়াছড়ি থেকে যাতায়াত ব্যবস্থা সুবিধাজনক।এছাড়া সাজেকের উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা দক্ষিণে রয়েছে রাঙ্গামাটির লঙ্গদু ও পুর্বে ভারতের মিজোরাম এবং পশ্চিমে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা অবস্থিত রয়েছে।
বাংলাদেশের বর্তমানে সাজেক ইউনিয়ন হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন যার আয়োজন 702 বর্গমাইল।সাজেকে বিজেপি ক্যাম্প রয়েছে।
সাজেকের উপত্যকায় রয়েছে দুইটি পাড়া রুইলুই এবং কংলাক।রইলোই পাড়া ১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১,৭২০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।আর কংলাক পাড়া ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সাজেক রাঙ্গামাটি।
সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যদি সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে চান তাহলে হতে পারে এই পোস্টটি একান্ত আপনার জন্য।সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য সম্পর্কে আমরা এই আর্টিকেলে সাজেক ভ্যালির খুঁটিনাটি সকল সৌন্দর্য আপনাদের সামনে আজকে উপস্থাপন করতে চলেছি।
আপনি যদি কখনো সাজেক ভ্যালি না গিয়ে থাকেন তাহলে আশা করছি আমাদের এই পোস্টটি পড়ে আপনি আর বেশিক্ষণ সময় অপেক্ষা করতে পারবেন না যতক্ষণ সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য নিজ চোখে উপভোগ না করবেন।সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য কথা কমবেশি সকলেই জানেন আবার অনেকে জানেন না।যদি বাংলাদেশে দেখার মতন অপরূপ সৌন্দর্য কোন পরিবেশ থাকে তা হল সাজেক ভ্যালি অর্থাৎ রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি।
সাজেকে রয়েছে সর্বত্র মেঘ পাহাড় আর সবুজ ঘেরা গাছপালা।নিজেকে দাঁড়িয়ে আপনি সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত খুব কাছাকাছি থেকে উপলব্ধি করতে পারবেন।এছাড়া সাজেকের রুই লুই পাড়া থেকে টেকিং করে কংলাক পাহাড় যাওয়া যায়।কংলাক পাহাড়টি হচ্ছে সাজেকের সর্বোচ্চ উচু চূড়া।
কংলাকে যাবার পথে মিজোরাম সীমান্তের বড় বড় পাহাড় আদিবাসীদের জীবনযাপন চারিদিকের মেঘের আনাগোনা খুব কাছাকাছি থেকে আপনি দেখতে পাবেন।এছাড়াও সাজেকে প্রতিবছরের নির্দিষ্ট সময় উপজাতিদের বিভিন্ন উৎসব আনন্দ উল্লাস হয়ে থাকে যা আপনি তাদের সঙ্গে উপভোগ করতে পারবেন।
এছাড়া সাজেকের ক্ষুদ্র নিয়ে গোষ্ঠীর মানুষের বসবাস রয়েছে বিশেষ করে সেখানে বসবাস করে চাকমা, লুসায়, পাংখোয়া, ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বহু আদি কাল থেকে তারা এখানেই বসবাস করে আসছে।সাজেকের বাড়িঘর তৈরির মূল কাঠামো হলো বাশের অবকাঠামো।তারা বাড়িঘর বাসের মাচাংয়ের উপর তৈরি করে।
সাজেক ভ্যালির চারপাশে মনোরম পাহাড় শাড়ি সাদা তুলোর মতো মেঘের ভ্যালি আপনাকে মুগ্ধ করবেই।মনে হবে আপনি যেন হঠাৎ করে কোথায় চলে এসেছেন সাজেক এমনই এক আশ্চর্যজনক জায়গা যে জায়গায় একদিনে প্রকৃতির তিন রকম রূপের সান্নিধ্য আপনি উপভোগ করতে পারবেন।
সাজেকে কখনো বা খুব গরম অনুভব হবে আবার হঠাৎ করেই বৃষ্টিতে ভিজে যাবেন কিংবা চোখের পলকে মেঘের ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে যাবে আপনার চারপাশ।প্রকৃতির নিসর্গ আর তুলার মত মেঘের পাহাড় পাহাড়ে উড়ে উড়ের খেলা দেখার মত সাজেক আদর্শ একটি জায়গা।
এছাড়াও কংলক পাহাড় হচ্ছে সাজেক ভ্রমণে আসা পর্যটকের একটি জনপ্রিয় প্রধান আকর্ষণ কেন্দ্র।এবং সাজেক ভ্যালি শেষ গ্রাম কংলকপাড়া লুসায় জনগোষ্ঠীর অধিষ্ঠিত এলাকাগুলো।
কংলক পাহাড় থেকে আপনি কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি স্থল ভারতের পাহাড় দেখতে পাবেন।তাছাড়াও আপনি চাইলে রুই লুই পাড়া থেকে দুই ঘন্টার ট্র্যাকিং করে কমলক ঝর্ণা দেখে আসতে পারবেন।এমনই দেখার মত অপরূপ সৌন্দর্য রয়েছে সাজেক ভ্যালিতে যা আপনাকে মনমুগ্ধকর করতে পারে।
সাজেক কোন বিভাগে অবস্থিত
বর্তমান সময়ে ভ্রমণ পছন্দ করেনা এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বড় কষ্টকর।কেননা বর্তমানে ফেসবুক ব্লগিং, ইউটিউব ব্লগিং করার জন্য হাজারো মানুষ ভ্রমণ করছে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলো।
তাই আপনিও নিশ্চয়ই সবার মত সাজেক ভ্রমণ করতে চান?তাহলে আপনি সাজেক ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে আপনার পছন্দের তালিকায় সাজেক এক নম্বরের রাখতে পারেন।
কেননা সাজেকে প্রতিনিয়ত দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকরা ভ্রমণের জন্য এসে থাকে।কিন্তু এক্ষেত্রে অনেকেরই অজানা সাজে কোন বিভাগে অবস্থিত।যেহেতু সাজেক একটি ভ্রমণের জনপ্রিয় স্থান সেজন্য অনেকেরই এগুলো সম্পর্কে জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
সাজেক চট্টগ্রাম বিভাগের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত।সাজেক বাংলাদেশের সীমানাবর্তী এলাকার অবস্থিত এখানে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান রয়েছে। রুইলুই পাহাড়, কংলাক পাহাড়, কর্ণফুলী নদীর, পাহাড়ের চারপাশে রয়েছে সমুদ্র সৈকত ও মেঘের দেশ।
চট্টগ্রাম থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
চট্টগ্রাম থেকে সাজে কত কিলোমিটার তা আমরা আজকে এই আর্টিকেল থেকে জানব বন্ধুরা।অনেকেই চট্টগ্রাম থেকে সাজেক এর উদ্দেশ্যে ভ্রমণের জন্য আসতে চান? কিন্তু সাজেকের দ্রুত সম্পর্কে অজানা রয়েছে।
তবে চলুন বন্ধুরা চট্টগ্রাম থেকে সাজেক কত কিলোমিটার জেনে আসি।চট্টগ্রাম থেকে সাজেকের দূরত্ব 169.9 km। চট্টগ্রাম থেকে খাগড়াছড়ি সড়ক R160 ও Z1603। চট্টগ্রাম থেকে সাজেক ১৬৯.৯ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে ৫ ঘন্টা ৩৭ মিনিট থেকে ৬ ঘন্টা ২৪ মিনিট।
সাজেক ভ্যালি ছবি
সাজেক ভ্যালি ছবি আপনাদের সামনে কিছু অপরূপ সৌন্দর্য দৃশ্য দেওয়া হলো।এই সৌন্দর্যর ছবিগুলো দেখে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারবেন সাজেক ভ্যালি কতটা সৌন্দর্যপূর্ণ।আপনিও নিশ্চয়ই সাজেক ভ্যালি ছবিগুলো দেখার পর মনে মনে প্ল্যান করবেন সাজেক ভ্রমণ করার জন্য।তাই চলো নিচে সেই বিখ্যাত সাজেক ভ্যালির ছবিগুলো দেখে নেওয়া যাক।
সাজেক পাহাড়ের উচ্চতা কত
সাজেক পাহাড়ের মধ্যে রয়েছে রুইলুই পাড়া, হামারি পাড়া এবং কংলাক পাড়া।১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় রুইলুই পাড়া যার উচ্চতা ১৭২০ ফুট।ওপর পৃষ্ঠে কংলাক পাড়া যেটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতায় তা হলো কংলাক ১৮০০ ফুট পাহাড়।
রাঙামাটি থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
রাঙ্গামাটি থেকে সাজেক কত কিলোমিটার তা কি আপনি জানেন?রাঙ্গামাটি থেকে সাজেকের দূরত্ব ১৩২.৫ কিলোমিটার।সাজেক R 162 এবং Z1603 অনুযায়ী রাঙ্গামাটি থেকে সাজেক ১৩২.৫ কিলোমিটার।
কংলাক পাহাড়ের উচ্চতা কত
কংলাক পাহাড়ের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৮০০ ফুট।যা সাজেক ভ্যালি সর্বোচ্চ উঁচু পাহাড় কংলাক পাহাড়।এই পাহাড়ের উচ্চতায় উঠলে আপনি উপলব্ধি করবেন যেন মেঘের দেশে চলে এসেছেন।এমনই মনমুগ্ধকর পরিবেশ সাজেক কংলাক পাহাড়ে রয়েছে।
চিম্বুক পাহাড়ের উচ্চতা কত
ঘরের উচ্চতা কত তা কি আপনি জানেন?না জেনে থাকলে আমাদের এই পর্ব থেকে জেনে নিন চিম্বুক পাহাড়ের উচ্চতা কত।পরিচ্ছেদ সমূহ চিম্বুক পাহাড় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৫ ফুট উচ্চতায় অবস্থান রয়েছে।এটি গড় সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ২৫ ফুট উঁচু।এই পাহাড়টি বাংলাদেশের পাহাড়ি সৌন্দর্যের রানী এবং বাংলার দার্জিলিং নামে বহুল পরিচিত চিম্বুক পাহাড়।
কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
অনেক সময় বেশিরভাগ মানুষ এর ক্ষেত্রে দেখা যায় এক তিলে দুই পাখি মারার চেষ্টা করে যেমন কক্সবাজার ঘুরতে এসে সাজেকে যদি একসঙ্গে ঘুরতে যাওয়া যায় তাহলে বিষয়টা ভালই হয়।তাই আমরা এখন জানবো কক্সবাজার থেকে সাজেকের দূরত্ব কত কিলোমিটার।
কক্সবাজার থেকে সাজে কত কিলোমিটার তা নিশ্চয়ই আপনি জানতে চাচ্ছেন?তাহলে জেনে নিন কক্সবাজার থেকে সাজেক ৩১৭.২ কিলোমিটার।অর্থাৎ আপনি যদি কক্সবাজার থেকে সাজেকে যেতে চান তাহলে ৩১৮ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়ার জন্য মন স্থির করতে হবে।কক্সবাজার থেকে সাজেক ৩১৭.২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে প্রায়ই ০৯ ঘন্টা ২৭ মিনিট যদি আপনি বাসে করেন তাহলে।অর্থাৎ সড়কপথে এই পথ পাড়ি দিতে এমন সময়ের প্রয়োজন হবে।
বান্দরবান থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
বান্দরবান থেকে সাজেক কত কিলোমিটার এবং বান্দরবান থেকে সাজেক যেতে কত সময় লাগে এ দুটি ছোট প্রশ্নের উত্তর আপনার জানা থাকলে আপনার কাছে বান্দরবান থেকে সাজেক অনেক সহজ হয়ে যাবে।
https://www.instagram.com/p/DCerThVyua5/?utm_source=ig_web_copy_link&igsh=MzRlODBiNWFlZA==
আমাদের এক্সপার্টরা গুগল ম্যাপ বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত এবং বাস্তব অভিজ্ঞতার সমান হয়ে বিভিন্ন হিসাব নিকাশ করে বের করেছে বান্দরবান থেকে সাজেক ১৯৭.৭ কিলোমিটার।R 162 and Z1603 বান্দরবান থেকে সাজেক 197.7 কিলোমিটার পথ।
বান্দরবান থেকে বাসে সাজেকের দূরত্ব ২৫০ দশমিক ৭ কিলোমিটার, লঞ্চে বান্দরবন থেকে সাজেকের দূরত্বের ২২২.৭ কিলোমিটার,মোটরসাইকেল বান্দরবান থেকে সাজেকের দ্রুত ১৮০ দশমিক পাঁচ কিলোমিটার, প্রাইভেট কার বান্দরবান থেকে সাজেকের দ্রুত ১৮৮ দশমিক চার কিলোমিটার।
হঠাৎ বান্দরবান থেকে সাজেকের দূরত্ব ১৯৭.৭ কিলোমিটার হলো মূল পথ।বান্দরবান থেকে সাজেকে ঘুরে যাওয়ার জন্য কিছুটা পথ বেশি অতিক্রম করতে হয় যা সর্বোচ্চ ২৫০.৭ কিলোমিটার পর্যন্ত হয়।
শেষ কথা।সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্য।
সম্মানিত পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আমরা ইতিমধ্যে আজকের আলোচনার মূল বিষয় থেকে জানতেও বুঝতে পেরেছি সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত এবং সাজেক ভ্যালি সৌন্দর্যসহ সাজে কোন বিভাগে অবস্থিত।সাজেক ভ্যালি রয়েছে অপরূপ সৌন্দর্য মনে হয় যেন আকাশটা মাথা নিচ দিয়ে যাচ্ছে।শীতের সময় সাজেকের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করতে পারে।
তাই আশা করছি আমাদের এই পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার পরিচিত ও আত্মীয় জনদের সাথে আজকের এই বরবটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।আমাদের এই পোস্টে আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে অবশ্যই জানিয়ে দিন।এছাড়াও আপনি যদি সাজেক সম্পর্কিত অন্য তথ্য সম্পর্কে জানতে চান তবে আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url