ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায়। ভালো মোবাইল চেনার উপায়
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই ভালো ক্যামেরা ফোন ক্রয় করতে চাচ্ছেন কিন্ত ভালো ক্যামেরা ফোন সম্পর্কে আপনার কোন ধারনা নেই।তাহলে আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পারবেন ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় ও ভালো মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে।কম দামের মধ্যে ভালো ক্যামেরা ফোন চিনতে আজকের পর্বটি থেকে আপনি ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় সম্পর্কে জেনে উপকৃত হবেন।
সেই সাথে আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি বিটিআরসি মোবাইল চেক, মোবাইল নিবন্ধন করার নিয়ম এবং মাস্টার কপি মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন।তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় ও ভালো মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
ভূমিকা। ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় ভালো মোবাইল চেনার উপায়
আপনি কি ছবি তুলতে ভালোবাসেন একটি স্মার্ট ফোন খুঁজছেন ফটোগ্রাফির জন্য।আপনার কাছে তেমন কোন বাজেট নেই।আপনি কি মিট বাজেটের মধ্যে সুন্দর ফটোগ্রাফি করার জন্য স্মার্টফোন খুঁজছেন।তাহলে আজকের পর্বটি থেকে আপনি মেঘ বাজেটের মধ্যে ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় ও ভালো মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে জেনে ছবি তোলার জন্য এটি সঠিক ফল নির্বাচন করতে পারবেন।
আমরা অনেকেই মনে করি মেগাপিক্সেল এর ওপর ক্যামেরা ভাল হয় কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও এমন নয়।একটি স্মার্ট ফোনে মেগা পিকচাল যত বেশি দেওয়া থাক না কেন যদি সে ফোনটি কোন ব্র্যান্ড কোম্পানির তাহলে ১০০ মেগা পিক চাল ২০০ মেগাপিক্সেল হয়েও ভালো ছবি উঠবে না।
কিন্তু তার চেয়ে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ফোন আরো ভালো পারফরম্যান্স দিতে পারে।তবে এর জন্য আপনাকে ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় ও ভালো মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে ভালোভাবে জানতেও বুঝতে হবে।তবে আপনি একটি সঠিক ফটোগ্রাফির জন্য ফোন ক্র্য করতে পারবেন।
ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায়
অনেকেই কিন্তু ভালো ক্যামেরার ফোন কিনতে চাই কিন্তু ভালো ক্যামেরার ফোন চেনার উপায় সম্পর্কে কি আপনারা জানেন আপনি যখন ফোন কিনতে যাবেন তখন কিন্তু আপনার যদি ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার সম্পর্কে জানা থাকে তাহলে কিন্তু আপনি নিজেই ভালো ক্যামেরা ফোন কিনতে পারবেন।
মিট বাজেতে যেসব শর্ত পূরণ করলে একটা স্মার্ট ফোনকে ফটোগ্রাফির জন্য ভালো বলা হবে :
মেগাপিক্সেলঃ আজকাল এটা অনেকেই জানি মেগাপিক্সেল দেখে ফোন কেনা মানে হয় না। ক্যামেরা যত বেশি মেগাপিক্সেল ছবিটাতো ভালো আসবে এই কথার কোন ভিত্তি নেই কারণ একটা ফোন ২০০ হোক বা ১০৮ মেগাপিক্স জুল হোক তার চেয়ে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার ফোন আরো ভালো পারফরম্যান্স দিতে পারে তাহলে মেগাপ এক্সজেল যদি আমরা না দেখি এর বদলে কি দেখব?
দেখব সেন্সর আকার কত বড় ১২ মেগাপিক্স জুয়েলের অনেক ক্যামেরায় ১০৮ মেগাপিক্সেলের চেয়ে বড় সেন্সর থাকতে পারে এবং সেটাই ভালো ফটোগ্রাফির জন্য বেশি কার্যকর আগে স্মার্টফোনে বেস্ট ছোট সেন্সর ব্যবহার করা হলেও এখন আসার কথা এই যে এক ইঞ্চি আকারের সেন্সর ও স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হচ্ছে সুতরাং যত বড় সেন্সর হবে ক্যামেরা তত বেশি আলো ক্যাপচার করতে পারবে ছবিতে তত বেশি ডিটেলস থাকবে এবং তত ভালো ছবি উঠবে।
অ্যাপারচারঃ স্মার্টফোনে ভালো ফটোগ্রাফি করতে গেলে দ্বিতীয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এপারচার আমরা অনেকে ক্যামেরা কত মেগাপিক্সেল সেটা দেখে কিনি কিন্তু তার অ্যাপারচার কত সেটা খেয়াল করে না সাধারণত স্মার্টফোন নিয়ে ক্যামেরা নিচে অথবা বক্সের গায়ে লেখা থাকে অ্যাপাচার এফ ১.৮ অথবা এফ ২.০।
এই সংখ্যাটা যত কম হবে অ্যাপাচারের আকার তত বড় বুঝতে হবে আবার আকার যত বড় হবে বাইরে থেকে আলো তত বেশি আসবে এবং সেই আলো ক্যাপচার করে একটি ভালো ছবি আপনাকে দিতে পারবে কিন্তু আপাচারের এই নাম্বার এফ নাম্বারটা ১.৪ পর্যন্ত এই ম্যাক্সিমাম হয় এর থেকে নিচে আর আসে না তাই আপনার পছন্দের তালিকায় এফ ১.৪ আছে এমন ফোন রাখতে পারবেন অন্তত এফ ১.৮ আছে এমন স্মার্ট ফোন খুঁজতে পারেন কম দামে স্মার্টফোনে এই অ্যাপাচার এফ ৪.০ অব্দি যায় সেখানে লো লাইট ফটোগ্রাফি খুবই বাজে ভাই।
ক্যামেরার সংখ্যাঃ আমরা যেহেতু একটা মিড রেঞ্জের বেস্ট ক্যামেরা ফোন নিয়ে আলোচনা করছি সেহেতু এই পয়েন্টের খুব জরুরী গুরুত্বপূর্ণ দেখা যায় একটা ভালো ফোনের ক্যামেরা বুঝতে কোম্পানি আমাদের বিভিন্নভাবে বোকা বানায়। তারা ফোনে অনেক ক্যামেরা দেয় তিনটি থেকে শুরু করে ৭ টি ৮ টি পর্যন্ত ক্যামেরা বসিয়ে দেয় অথচ এগুলো ক্যামেরার দরকারই নেই ভালো ফটোগ্রাফির জন্য ম্যাক্সিমাম তিনটি ক্যামেরা দরকার একটি হলো প্রাইমারি সেন্সর যেটা ভালো হতেই হবে দ্বিতীয়টি হলো আরেকটা আলট্রা ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স।
এই লেন্সটা যত বেশি মেকাপিক্সেল হবে নূন্যতম বাড়ানো মেগাপিক্সেল হলে তাতে ছবির ডিটেলস বেশি থাকবে। আর দ্বিতীয় ক্যামেরাটি হতে হবে ডেইলি ফটো জুম লেন্স এই লেন্সের মানে আপনি কারো ঘরের মধ্যে উঁকি দিয়ে দেখবেন বিষয়টা এমন না। টেলিফটো লেন্স মূলত দরকার প্রোট্রেট ছবির জন্য অনেক কোম্পানি ডেলি ফটো লেন্স দেয় কিন্তু তা দিয়ে ছবি তোলা যায় না তাই ফোন কেনার আগে অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে।
প্রসেসরঃ খেয়াল করা লাগবে সেটা হলো প্রসেসর আপনার ফোনে প্রসেসর যত ভালো হবে। ছবিও ভিডিও প্রসেসিং করার ক্ষমতা তত ভালো হবে। তাই বাজার যাচাই করে সবচেয়ে লেটেস্ট এবং ভালো মানের প্রসেসর দেখিস স্মার্টফোন কেনার চেষ্টা করবেন তাহলে দুর্দান্ত সব ছবি আর ভিডিও পাবেন।
বিটিআরসি মোবাইল চেক
নিবন্ধন বিহীন সকল মোবাইল ফোন খুব তাড়াতাড়ি দেশের নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বাংলাদেশের নিজেদের ওয়েবসাইটে মোবাইল ফোনের নিবন্ধন যাচাই সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে সংস্থাটি। বিটিআরসি জানিয়েছে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে যেকোনো একটি সচল সিম কার্ড ব্যবহার করে ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজি বড় অক্ষরে KYD টাইপ করে একটি স্পেস দিয়ে মোবাইল ফোন নাম্বারে ১৫ জিবি ডিজিটের ইএমইআই নাম্বারটি লিখে এরপর সেটা ১৬০০২ নাম্বারে পাঠাতে হবে ফিরতি ম্যাসেজ মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়া হবে।
- নের মেসেজ অপশনে গিয়ে
- KYD < স্পেস> মোবাইল ফোন সেটের ১৫ ডিজিটের IMEI নাম্বারটি লিখতে হবে।
মোবাইল হ্যান্ডসেটে আইএমইআই নাম্বার জানা না থাকলে ডায়াল অপশন এ গিয়ে *#০৬# চাপলে আইএমইআই নাম্বার পাওয়া যাবে এছাড়া মোবাইল বক্সে কিংবা মোবাইলের পেছনে একটি স্টিকার্ডেও এই নাম্বার লেখা থাকে।
ভালো মোবাইল চেনার উপায়
বর্তমান সময়ই স্মার্টফোন আমাদের জীবনে একটি দরকারি অংশ হয়ে উঠেছে যোগাযোগ করার জন্য থেকে শুরু করে বিনোদন পর্যন্ত সব ক্ষেত্রে এখন স্মার্টফোনের প্রয়োজন হয় ভালো মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে আমাদেরকে জানতে হবে কারণ অনেকেই হয়তো কেনার সময়ের জানতে পারি না যে তার ফোনটি ভালো নাকি খারাপ। চলুন জেনে আছি ভালো মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে।
এটি ভালো ফোন চেনার জন্য যে যে জিনিসগুলো দরকারঃ
আপনার ফোনের জন্য বাজেট নির্ধারণ করুন : একটি ভাল ফোন খোঁজা শুরু করার আগে কিছু বিশাল খেয়াল রাখতে হবে প্রথমে আপনার বাজেট নির্ধারণ করা দরকার স্মার্টফোনগুলো বিভিন্ন মূল্যের হয়ে থাকে একটি বাজেট মাথায় রেখে শুরু করলে কাজটি খুব সহজ হয় বাজেটের মধ্যে আপনার ফোন পছন্দ করতে সাহায্য হবে। একটা কথা মনে রাখা দরকার এবং এটা গুরুত্বপূর্ণ যে বেশি দাম দিয়ে ফোন কেনা এর মানে এই নয় যে সেটি ভালো মানের ফোন সুতরাং প্রথমে আপনার চাহিদা এবং কাজের ভিত্তিতে বাস্তবসম্মত বাজেট নির্ধারণ করুন।
ফোনের স্পেসিফিকেশন নির্ধারণ : বাজেটের পর্ব শেষ হলে পরবর্তী ধাপ হলো ফোনের স্পেসিফিকেশন নিয়ে বিস্তারিত যাচাই করা স্পেসিফিকেশন আপনার ফোনের বৈশিষ্ট্য ক্ষমতা এবং কর্মক্ষমতা সম্পর্কে একটা সু নির্দিষ্ট ধারণা দেবে। এখানে প্রসেসর, র্যাম, স্টোরেজ ক্ষমতা, ডিসপ্লে রিজুলেউশন, ক্যামেরার গুণমান এবং ব্যাটারি লাইফের জন্য কিছু প্রয়োজনে স্পেসিফিকেশন দেখে নিতে হবে।
প্রসেসরঃ সব সময় চেষ্টা করবেন স্ন্যাপড্রাগন এর প্রশাসন নিতে।
র্যামঃ মিনিমাম ৪ জিবি নেওয়া উচিত
স্টোরেজ ক্ষমতাঃ মিনিমাম ৬৪ জিবি নেওয়া উচিত।
ক্যামেরার গুণমানঃ সামনে পিছনে চার থেকে পাঁচটি ক্যামেরা দেখলেই ভাববেন না এগুলো আসল অনেক সময় এগুলো কোন কাজ করে না।
সনির সেন্সর সবচেয়ে ভালো এর পর samsung এবং শাওমি চয়েস করতে পারেন আপাচার ভ্যালু দেখে কিনবেন কেনার সময় ইমেজ কোয়ালিটি দেখে কিনবেন। ব্যাটারি লাইফ : মিনিমাম ৪০০০ এএইচ এর নিচে চয়েজ না করাই ভালো।
ব্র্যান্ড এবং মডেল বিবেচনা করুন : ফোন কেনার সময় একটি নির্ভরযোগ্য ও সুনাম রয়েছে এমন ব্র্যান্ডের এবং মডেল নির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এমন কিছু নামি ব্র্যান্ড রয়েছে যেমন স্যামসাং, অ্যাপেল, হাওয়াই, শাওমি এবং ওয়ান প্লাস। প্রত্যেকটি ব্র্যান্ডের কিছু ভালো এবং দুর্বল দিক রয়েছে ফোন কেনার আগে ব্র্যান্ড এবং মডেল নিয়ে গবেষণা করা দরকার এসব দিক নিয়ে জানুন এর ফলে আপনাকে একটি ভালো সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে এর জন্য প্রয়োজনে ভালো অভিজ্ঞ বন্ধু এবং পরিবারের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করুন।
ফোনের বিল্ড ইন কোয়ালিটি চেক করুন : ফোনের বিল্টু কোয়ালিটি বিবেচনা করা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ একটি মজবুত বিল্ড কোয়ালিটি যুক্ত ফোন হাত থেকে পড়ে গেলে ভেঙ্গে যাওয়া বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সম্ভবনা খুব কম থাকে। ধাতব বা কাঁচের মতো উচ্চমানের সামগ্রী দিয়ে তৈরি করা এবং ভালো গ্রিপযুক্ত আছে এমন কোন গুলো পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। ফোনটিকে স্ক্রাচ এবং ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য একটি প্রতিরক্ষামূলক ভালো কেস বা কাভার থাকা উচিত।
মোবাইল নিবন্ধন করার নিয়ম
আপনার মোবাইল হ্যান্ড পেইন্টিং যদি বোঝো না থাকে তাহলে কিন্তু অবশ্য মোবাইল নিবন্ধন করে নিতে হবে আপনারা যদি মোবাইল নিবন্ধন করা নিয়ম সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আমাদের প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন মোবাইল নিবন্ধন করার নিয়ম। হ্যান্ডসেট কি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হয়ে যাবে এবং বৈধ না হলে এস এম এস এর মাধ্যমে তা গ্রাহকে জানিয়ে দেওয়া হবে এরপর পরীক্ষা-কালীন সময়ের জন্য হ্যান্ডসেটটি নেটওয়ার্কের সংযুক্ত রাখতে হবে এই সময় পার হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে মোবাইল অপারেটর কাস্টমার কেয়ার সেন্টার সাহায্য এই সেবা নেয়া যাবে।
নিবন্ধিনবিহীন সকল মোবাইল ফোন খুব তাড়াতাড়ি দেশে নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। মোবাইল হ্যান্ডসেট অনিবন্ধিত থাকলে খুব সহজে তা নতুন করে নিবন্ধন করে নেওয়া যায়।
অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন নিবন্ধন করতে প্রথমে neir.btrc.gov.bd লিংকে ভিজিট করে নিজের নামে একাউন্ট আইডি রেজিস্টার করতে হবে এরপর পোর্টালের special registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল হ্যান্ডসেট এর IMEI নাম্বার দিয়ে নির্দেশিকা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ছবি স্ক্যান করে আপলোড করে Submit বাটনটি প্রেস করতে হবে।
এভাবে আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল প্যান্টি খুব সহজেই নিবন্ধন করে নিতে পারবেন এবং জানতে পারবেন আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি বৈধ কিনা।
মাস্টার কপি মোবাইল চেনার উপায়
মাস্টার কপি মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে আপনারা কি জানেন অনেকেই স্মার্টফোন চেনার পর দেখা যায় যে জিনিসটা আসল নয় কষ্টের টাকা কেনে স্মার্টফোনটি যদি নকল বের হয় সেটা মোটেও সুখকর বিষয় হবে না নকল ফোন চেনা থেকে বাঁচতে সেরা উপায় হতে অফিশিয়াল অফলাইন /অনলাইন স্টোর থেকে ফোনটি কেনা। অনেকেই আনঅফিসিয়াল স্টোর থেকে ফোন কিনে থাকেন এক্ষেত্রে ফোনটি আসল নাকি নকল তা বোঝার কিছু উপায় তুলে ধরা হলো নিচে :
বাহ্যিক ডিজাইনের মনোযোগ দিন :নকল ফোন শনাক্ত করা সবচেয়ে সুস্পষ্ট জায়গা হল বাহ্যিক ডিজাইন আসল মডেলের মতো ক্লোন মডেলের এত সলিড এবং ক্লিকি বাটন দেখতে পাওয়া যায় না বাটনগুলো সাধারণত ভুল জায়গায় লাগানো থাকে, স্ক্রিনের ব্যাজেল বেশি মনে হয় অথবা ক্যামেরা হাউসিং দেখে মনের মধ্যে সন্দেহ জেগে যায় কিন্তু অনেকে ডিভাইস রয়েছে যেগুলোকে মাস্টার কপি বা মাস্টার ক্লোন বলা হয়। এই ফোন গুলো বাহ্যিক ডিজাইন দেখে নকল বলে ঘোষণা করা অনেকটা অসম্ভব শুধু সেগুলো তখনই বুঝা যায় যখন ব্যবহার করতে শুরু করবেন।
আন অফিসিয়াল সব থেকে ফোন কেনার সময় অবশ্যই ফোনটি অন করে দেখে নিবেন পূর্বে ভালো করে যাচাই করে দেখুন স্ক্রিন কোয়ালিটি। স্ক্রিন কোয়ালিটি থেকে অনেক কিছু বুঝা যায় তারপরে ফোনটি ইউআই ভালো করে পর্যবেক্ষণ করে এনিন ফোনটির অফিসিয়াল আইকন কিরকম সেটা চেক করে দেখুন প্রয়োজনে ইউটিউব থেকে দেখে নিন ফোনটির আসল ইউ আই। ফোনের মধ্যে প্রি ইন্সটল থাকা অ্যাপ গুলো দিকে লক্ষ্য দিন যদি দেখেন একেবারে অদ্ভুত ইন্সটল করা হয়েছে সেক্ষেত্রে ফোনটি নকল হতে পারে।
ফোনটি ব্যবহার করে পারফরম্যান্স চেক করুন ক্লোন ফোনগুলোতে পুরনো আর দুর্বল প্রসেসর লাগানো থাকে পাশাপাশি bad optimigation এর ফলে ফোন প্রচুর ল্যাগ করে, স্লো এবং গরম হয়ে যায় এমন কিছু খেয়াল করলে ফোনটি কেনা থেকে বিরত থাকুন।
আইএমইআই নাম্বার চেক করুন : আপনার ফোনটি আসল নাকি নকল সেটা বোঝার জন্য আপনার ফোনের আইএমইআই নাম্বার চেক করতে পারেন যদিও এতে শতভাগ নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয় যে আপনার ফোনটির আসল হবে এন্ড্রয়েড ফোনগুলোতে আইএমইআই নাম্বার প্ল্যান করা যায় সুতরাং হতেই পারে নকল ফোনটি আইএমইআই নাম্বার নকল কিন্তু তারপরও চেক না করার কোন কারণ নেই।
বেশিরভাগ ফোনের বক্সের স্টিকারে আইএমইআই নাম্বার লেখা থাকে বা ফোনটি অন করে *#০৬# কোটি চাপলে সেই ফোনের আইএমইআই নাম্বার পাওয়া যাবে এবার এই নাম্বারে imei.info ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রবেশ করান তারপরে ওই আইএমইআই নাম্বারটি সাহায্যে ফোন মডেল নামটি শো করবে, যদি ফোনের মডেল আপনার ফোনটির সঙ্গে ম্যাচ না করে তবে ফোনটি ক্লোন বা নকল ফোন হতে পারে।
শেষ কথা। ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায়।ভালো মোবাইল চেনার উপায়।
সম্মানিত পাঠক আমরা সকলেই আমাদের হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে ছবি তুলতে অনেক বেশি ভালোবাসি।প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে নিজেকে বন্দী করে রাখতে একটি ভালো ক্যামেরা ফোন এরা সবার আকাঙ্করা থাকে।তবে অনেকের বাজেট কম থাকার কারণে একটি ভালো ক্যামেরা ফোন ক্রয় করতে পারেন না কারণ অনেকেরই অজানা থাকে ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় গুলো।
তাইতো আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় ও ভালো মোবাইল চেনার উপায় সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য। আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায় সম্পর্কে জেনে উপকৃত হয়েছেন আমাদের আজকের পর্বটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা আপনার মূল্যবান মতামতই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।তাছাড়াও আপনি যদি মোবাইল সম্পর্কিত আরো আপডেট তথ্য পেতে চান তবে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url