দেশি মুরগির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

দেশি মুরগি ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। ডিম খেতে ভালোবাসে না এ রকম মানুষ পাওয়া খুবই কম। কারণ ছোট থেকে বড় সবাই ডিম খেতে খুব ভালোবাসে। তবে অনেকেরই দেশি মুরগির ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে ধারণা নাই। তাই আজকে আমি আপনাদেরকে সঠিকভাবে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। তবে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
দেশি মুরগির ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
আপনি যদি আর্টিকেলটি পড়তে আগ্রহী হন। তাহলে দেশি মুরগির ডিমের উপকারিতা, দেশি মুরগির ডিমের পুষ্টিগুণ, দেশি মুরগির ডিমের দাম, দেশি মুরগির ডিমে কি এলার্জি আছে কিনা? লাল ডিমের উপকারিতা, দেশি মুরগি ডিম চেনার উপায় ইত্যাদি এ সকল বিষয়ের সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা

ডিম খাওয়া আমাদের শরীর ও সুস্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। তবেই যদি দেশি মুরগির ডিম হয় তাহলে তো কোন কথাই নাই। দেশি মুরগির ডিম আরো আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। আপনি ভাবলে অবাক হবেন দেশি মুরগি ডিম শুধু আমাদের শরীরের জন্য না আমাদের রূপচর্চার অন্যতম একটি উপাদান হলো ডিম। তাছাড়াও আমাদের ত্বক ও চুলের যত্নে ডিম ব্যবহার করে থাকে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা ও চুলের ঝলমলে করতে ডিম সাহায্য করে থাকে। তাই আজকে এই প্রতিবেদনে আপনাদেরকে জানাবো ডিমের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে তাছাড়াও ত্বক  চুলের কোমলতা উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য ডিমের কয়েকটি ফেসপ্যাক ফেস মাস্ক আরো অন্যান্য সম্পর্কে কিছু জরুরী তথ্য। চলুন জেনে নেওয়া যাক ডিমের উপকারিতা ও সম্পর্কে

দেশি মুরগির পুষ্টিগুণ

একটি ডিমে প্রচুর পরিমাণে কার্যকারী উপাদান রয়েছে। যা আমাদের মানবদেহের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ডিমে কি কি রয়েছে ডিম আমাদের শরীরের জন্য কতটুকু পুষ্টিগণ তার সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন।

একটি ডিমে এনার্জি ও পুষ্টিগুণ রয়েছে
  • প্রোটিন -১২.৫৬ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট - ০.৭২ গ্রাম
  • পটাশিয়াম - ১৩৮ মিলিগ্রাম
  • জিংক - ১.২৯ মিলিগ্রাম
  • ফসফরাস - ১৯৮ মিলিগ্রাম
  • ফ্যাট - ৯.৫১ গ্রাম
  • ক্যালোরি -১৪৩
যা শিশুদের দৈনিক বিকাশ ও মেধার বিকাশ তাছাড়াও শরীরের হার শক্ত করতে ডিম খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। ডিমে অনেক পুষ্টিগুণ থাকায় আমাদের দৃষ্টি শক্তি বাড়িয়ে তুলতে বেশ সাহায্য করে থাকে। কারণ এতে উপস্থিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ যা আমাদের হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে। এবং ডিম রয়েছে ভিটামিন ডি সেই কারণে অনেক ডায়েটিশিয়ান, তারা প্রতিদিন সকালে একটা করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে পুরোপুরি ভাজা না খেয়ে হাফ বয়েল অথবা সিদ্ধ করে খেলে বেশি উপকারিতা পাওয়া যাবে।

দেশি মুরগি ডিমের উপকারিতা

দেশি মুরগির ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে অনেকে জানেন আবার অনেকে জানেন না ।তবে ছোট থেকে বড় অনেকেই ডিম খেতে ভালোবাসে। ডিম খায় না এমন মানুষ খুবই কমই আছে। দিন যেমন খেতে সুস্বাদু তেমনি এর পুষ্টি গুণে ভরপুর। তাছাড়াও এটি বাজারে সাধ্যের মত ডিম পাওয়া যায়। আমরা অনেকেই ডিম খেয়ে থাকলেও ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে জানিনা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ডিমের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত।

ওজন কমাতে ডিমের উপকারিতাঃ অনেকেরই ধারণা যে ডিম খেলে ওজন বাড়ে। তবে এটি ভুল ধারণা ডিম। আমাদের ওজন বাড়ানোর থেকে ওজন কমাতে বেশি সাহায্য করে থাকে। ডিমের মধ্যে কার যে সাদা অংশ রয়েছে তা প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনের ভরপুর এবং ওই সাদা অংশ কোনরকম পরিমাণে ফ্যাট নেই। পেটে খিদা কমিয়ে পেট ভরা রাতে সাহায্য করে ডিম। তাই পেট যদি ভরা থাকে তাহলে খাবারের চাহিদাও কম থাকে। যার ফলে শরীলের ওজন খুব সহজেই কমে। তাই যারা ওজন নিয়ে খুব চিন্তিত তারা অনেক অনায়াসে আপনি দেশি মুরগি ডিম খেতে পারেন।


এনার্জি বাড়াতেঃ আমাদের মানব দেহের এনার্জি বাড়ানোর জন্য ডিম খুবই উপকারী এবং কার্যকরী খাদ্য। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা আমাদের শরীরে এনার্জি উৎপন্ন করতে বেশ সাহায্য করে থাকে। নিয়মিত যদি ডিম খাওয়া হয় তাহলে শরীর সুস্থ ও সবল থাকে। সেই কারণে আপনি চাইলে প্রতিনিয়ত একটা করে ডিম খেতে পারেন। কারণ ডিমে পুষ্টিগুণে ভরপুর।

ক্যান্সার প্রতিরোধঃ ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি এই রোগ নিরাময় করতে ডিম বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই এবং লি লিউনিক নামক একটি উপাদান। যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে এটিসাহায্য করে থাকে। তবে ক্যান্সার রোগীর আক্রান্ত যারা। তারা প্রথমে খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

দেহের শক্তি যোগায় ডিমঃ আমাদের প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় কাজ কর্মে আমাদের বিশেষ করে শক্তির প্রয়োজন আছে। তবে ডিম থেকে যে পুষ্টিগুণ রয়েছে তা আমাদের দেহের শক্তি যোগাতে বেশ সাহায্য করে থাকে। তাই এজন্য ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়ে দিয়ে থাকেন যে নিয়মিত প্রতিদিন একটি করে সকালে ডিম খাওয়ার জন্য। এতে করে অনেক উপকৃত পাবেন।

প্রোটিনের উৎস হিসেবে ডিমঃ আমাদের শরীরের প্রোটিন এর অভাব দূর করার জন্য ডিমের অবদান বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রোটিন যা আমাদের দেহের ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করে এবং তার পাশাপাশি হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে এছাড়াও দেহের শক্তি যোগাতে ও ডিমের অবদান অনেক বেশি।

হাড় শক্ত ও মজবুত করেঃ ডিম আমাদের হাড় স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষজ্ঞ মতে জানান যে, নিয়মিত ডিম খেলে হাড়ের ব্যথা দূর হয়। এছাড়াও ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও গুন যা হাড় কে শক্তিশালী ও মজবুত করতে সাহায্য করে।

দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করেঃ বর্তমান সময়ে অনেকেরই বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখের সমস্যা ও দেখা দিয়ে থাকে। তাছাড়া অনেকেরই দৃষ্টি শক্তি দিন দিন অবনতি দেখায়। তাই এজন্য ডিমের মধ্যে থাকা যেসব উপাদান রয়েছে তা আমাদের দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই যাদের দৃশ্য শক্তি বা চোখের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত ডিম খেতে পারেন।

হার্ট ভালো রাখেঃ আমাদের মানব দেহের হার্ট একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তাছাড়াও হার্ট ভালো রাখা আমাদের প্রত্যেকেরই জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই নিয়মিত ডিম খেলে হার্টে রক্ত জমাট বাঁধা না এবং শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে।

কলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখেঃ আমাদের শরীরে ভালো ও খারাপ দুই ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে। তবে ডিম খাওয়ার ফলে খারাপ কলেস্টরলের পরিমাণ কমায় থাকে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে থাকে। তাই নিয়মিত ডিম খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।

ত্বক ও মস্তিষ্ক ভালো রাখেঃ আমাদের তক ও মস্তিষ্ক ভালো রাখতে ডিম বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তবে নিয়মিত প্রতিদিন ডিম খেলে মস্তিষ্ক ভালো ও সুস্থ সবল থাকে। তাছাড়া ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ যা আমাদের ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন নিয়ম অনুযায়ী একটি করে ডিম খাওয়ার অভ্যাস করুন।

গর্ভাবস্থায় ডিমের ভূমিকাঃ গর্ভাবস্থায় মহিলাদের  পুষ্টি ও ভালো খাবারের খুবই প্রয়োজন হয়ে থাকে এ সময়ে। আর এ অবস্থায় পুষ্টি যোগাতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে ডিম। কারণ শিশু জন্মানোর পর খেয়ে সুস্থ সবল থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই তার পুষ্টি পরিপূর্ণ রাখতে ডিম বিশেষ কার্যকরী। তাছাড়া দেশি মুরগি ডিম উপকারিতা রয়ছে।


রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ আমাদের মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ডিমের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। কারণ ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও উপাদান যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। যার কারনে আমরা খুব কম অসুস্থ হই।তাই আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ডিম খাওয়া উচিত।

দেশি মুরগির ডিমের দাম

  • দেশি মুরগির ডিমের দাম -১৫ ৳
  • কোয়েল পাখির ডিমের দাম -৪৳
  •  ফার্মের ডিমের দাম - ১০৳
  • ফার্মের লাল ডিমের দাম - ১২৳
  • হাঁসের ডিমের দাম - ২০৳
  • টার্কি মুরগির ডিমের দাম - ৩০০ ৳

দেশি মুরগির ডিমে কি এলার্জি আছে?

আমরা অনেকে জানি দেশি মুরগির ডিমের উপকারিতা রয়ছে অনেক। তবে  অনেকেরই মনের ভিতরে প্রশ্ন জন্মাই যে দেশি মুরগির ডিম খেলে এলার্জি হবে কিনা? বা দেশি মুরগির ডিম এলার্জি আছে কিনা? তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো।

দেশি মুরগির ডিমের কোন প্রকারের এলার্জি নেই। তবে এই দেশি মুরগির ডিমে আপনার অ্যালার্জি আছে কিনা তা জানতে হলে প্রথমে আপনাকে দেশি মুরগির ডিম খেতে হবে। অর্থাৎ খাওয়ার পরেও যদি আপনার কোন ধরনের এলার্জি লক্ষণ দেখা না যায় তাহলে আপনি নিঃসন্দেহে দেশি মুরগি ডিম খেতে পারেন। তবে খাওয়ার পর যদি এলার্জি জনিত সমস্যা দেখা যায় তাহলে দেশি ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

কাচা ডিমের উপকারিতা

রান্না করা ডিমের থেকে কাঁচা ডিমের বেশি পুষ্টি।কারণ রান্না করে ডিম খেলে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান কিছুটা নষ্ট হয়ে যায়। কাঁচা ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি,ভিটামিন ই ও খনিজ উপাদান। তাছাড়া আরো রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং জেএক্সাএথিন এগুলো পরিমাণ একটু বেশি থাকে।

তবে আপনি চাইলে রান্না করে ডিম খেতে পারেন। রান্না করা ডিম প্রোটিনের একটি ভালো উৎস। তাছাড়াও এতে অনেক উপকারিতা রয়েছে। তাছাড়া কাঁচা ডিমের উপকারিতা রয়ছে অনেক।


অর্থাৎ একটি কাঁচা ডিমে আমাদের দেহে তিন গ্রাম হজম শক্তির প্রোটিন পাওয়া যায়। তবে অন্যদিকে রান্না করার ডিম তার থেকে প্রোটিন ৬ গ্রাম বেশি পাওয়া যায় তুলনামূলকভাবে।
এছাড়াও কাচা ডিমের পুষ্টিগুণ রয়েছে
  • ভিটামিন বি -৬
  • মাইক্রগ্রাম - ০৮৫
  • চোলিন - ১৪৬.৯ মিলিগ্রাম
এছাড়া অন্যদিকে রান্না করা ডিমে পুষ্টিগুণ ও পাওয়া যায়।
  • ভিটামিন বি -০.৭২ মাইক্রগ্রাম
  • চোলিন- ১১৭ মিলিগ্রাম

প্রতিদিন ডিম খেলে কি হয়?

সুস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রতিদিন নিয়মিত একটি করে ডিম খেলে তাতে কোন সমস্যা হয় না। তবে বিশেষজ্ঞ মতে, একজন সুস্থ ব্যক্তি তার প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় ৩০০ গ্রাম কলেস্টেরল গ্রহণ করার মত ক্ষমতা রয়েছে সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতে পারেন তাতে কিছুই হবে না।

শুধু তাই নয় দেশি মুরগির ডিমের উপকারিতা রয়ছে অনেক তবে যারা একটু ভারী বয়স তাদেরকে দিনে ২/৩ টি করে ডিম খাওয়া বিশেষজ্ঞরা উত্তম বলে মনে করে থাকেন। তবুও আপনার মনে যদি কোন সন্দেহ থাকে তাহলে কুসুম ছাড়া ডিম খেতে পারেন। তাতে কোন সমস্যা নাই।

দেশি মুরগির ডিমের অপকারিতা

প্রতিটা খাবারই যেমন ভাল ঠিক রয়েছে তেমনি প্রত্যেকটা খাবারের ক্ষতিকারক দিক রয়েছে। ডিমের ক্ষেত্রে ও একই বলা যায় দেশি মুরগি ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই রয়েছে।

অতিরিক্ত কোন কিছু খাওয়া ভালো না। তেমনি ডিম অতি মাত্রায় খেলে আপনার ক্ষতি হতে পারে। অর্থাৎ অতিরিক্ত ডিম খেলে ওজন বেড়ে যায়। বেশি ডিম খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও ডিমের কুসুম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ ক্ষতিকারক।


তবে আপনি যদি তুলনামূলক ভাবে হিসাব করে থাকেন যে ডিমের উপকারী থেকে এর অপকারী তেমন বেশি নেই বললেই চলে। তবে নিয়ম অনুযায়ী ডিম খেলে আমাদের শরীরে অপকারের চেয়ে উপকারী বেশি পরিমাণে পাওয়া যাবে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক উপর থেকে আমরা দেশি মুরগির ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে জানলাম। আশা করি আপনাদেরকে সঠিকভাবে ধারণা দিতে পেরেছি।

দেশি মুরগি ডিম আমাদের শরীরের জন্য বেশি উপকারী একটি খাদ্য। আমাদের স্বাস্থ্য ভালো সবল রাখতে এর কোন জুড়ি নাই। তাই আপনারা নিয়মিত একটি করে ডিম খেতে পারেন। আর ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ডিমের তো কোন তুলনাই হয় না। আপনি চাইলে আপনার ডায়েট চ্যাটে একটি করে ডিম রাখতে পারেন।

আশা করি এ আর্টিকেল থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার মতামত কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। কোন কিছু জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url