বিড়াল পরিচর্যার নিয়মবলী এবং উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

আমরা অনেকে শখ করে বিড়াল পুষে থাকলো বিড়ালের যত্ন সম্পর্কে অনেক কিছু জানিনা, যার ফলে বিড়াল আমাদের পোষ মানে না এবং স্বাস্থ্য দিকে দুর্বল হয়ে থাকে, বিড়াল সঠিক পদ্ধতিতে পালন করলে, দেখতে স্বাস্থ্য উজ্জ্বল ও মানিয়ে চলতে পারবে। 
বিড়াল পরিচর্যার ও নিয়মবলী এবং উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
বিড়াল একটি শখের প্রাণী যা সবাই বিড়াল পালতে খুব পছন্দ করে। শুধু বিড়ালকে খাওয়ালেই হবে না, বিড়ালের কিছু পরিচর্যা ও নিয়মাবলী রয়েছে যা আমরা অনেকেই জানিনা,এবং বিড়াল পালন করতে গেলে অবশ্যই সেগুলো জানা খুব প্রয়োজনীয়। আসুন বিড়াল পরিচর্যার নিয়মবলী এবং উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

ভূমিকা 

আমরা শখের বসে অনেকে বিড়াল পুষে থাকি। খুব আদরের স্বভাবের এবং পুরুষ মানে বলে পৌষা প্রাণীর মধ্যে বিড়াল আমাদের অনেক পছন্দের একটি পশু। এবং অনেক পছন্দের এই বিড়াল। আর তাকে অবশ্যই পরিবারের একজন সদস্যে আদর যত্নে রাখা উচিত। কারণ আস্তে আস্তে সেই বিড়ালের উপর পুরোপুরী আপনার উপর নির্ভর হয়ে যাবে । আর ঘরের বিড়াল যে রাস্তায় ছেড়ে দিলে পরিকল্পনা পরিবেশে সে কখনোই বেঁচে থাকতে পারবে না। ভাই ভবিষ্যতে যে বিড়ালের পুরোপুরি দায়িত্ব নিতে পারবেন কিনা তারা নির্ধারণ করে বিড়াল পোষা উচিত ।

বিড়াল পালনে নিয়ম ও উপকারিতা  

  • বিড়াল সম্ভবত স্বাধীন প্রকৃতির হলেও তাদের খুব যত্নের প্রয়োজন রয়েছে । ভাই আপনি যদি সারাদিন অনেক ব্যস্ত থাকল পরিচয় কিছু সময় আপনাকে ব্যয় করতে হবে। তাই বিড়াল পোশাকে আপনি নিশ্চিত হয়ে নিবেন যে আপনি তাদের সময় দিতে পারবেন কিনা।
  • অবশ্যই পরীক্ষা করে দেখতে হবে যে আপনার বিকালে এলার্জি আছে কিনা।
  • বিড়াল পোশার আগে জানতে হবে পরিবারের সবাই বিড়াল পছন্দ করে কিনা এবং সবার সম্মতি আছে কিনা।
  • আপনার ঘরবাড়ি কি বিড়ালের উপযুক্ত কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।অনেকে নিচ তলায় খোলামেলা ভাবে বিড়াল পোষে আবার অনেকে উপর তলায় ঘরের মধ্যে পোষে। যদি বাড়িতে ওপর তলায় হয়ে থাকে তাহলে বারান্দা জানালায় যার লাগিয়ে দিতে হবে যাতে বিড়াল নিচে পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনা শিকার না হয়।
  • বিড়াল কি নির্দিষ্ট একস্থানে টয়লেট করানোর অভ্যাস করানো যায়। তাই কোনো যায়গায় litter box এর ব্যাবস্থা করতে হবে। এবং তা নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে । একটি গামলায় অথবা litter box এর ভিতরে বালি, কাগজের টুকরা অথবা litter ( কিনতে পাওয়া যায় ) নির্দিষ্ট স্থানে দিয়ে রাখুন এবং তাকে potty train করুণ।
  • চার মাসের বড় বিড়ালকে অবশ্যই  পশু চিকিৎসকের দ্বারা spay/Neuter করে নিতে হবে । এটা না করলে বিড়ালির পর পর heat আসবে এবং অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করবে। Spay/Neuter করলে আর বাচ্চা দিতে পারবে নাহ্ এবং জনসংখ্যা নিয়ত্রন এ থাকবে ।
  • বিড়ালের জন্য সঠিক পরিমাণে খাবার ও পানি সরবরাহের গ্রহণ করতে হবে । বয়স এক মাসের কম হলে লিকুইড খাবার এবং মাসের বেশি হলে সিদ্ধ করা মাছ মাংস (মশলা ছাড়া ) ভাতের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে । এছাড়া বিড়ালের খাবার হিসেবে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের cat food এখন অনেক জনপ্রিয় ।
  •  বিড়াল খেলতে অনেক ভালোবাসে। বিড়ালকে পর্যাপ্ত পরিমাণে খেলনা এবং খেলাধুলার ব্যবস্থা করে দিতে হবে। বাড়িতে অন্য কাউকে থাকলে প্রথমে ভয় পাবে । তবে তিন থেকে চারজনের মধ্যে তারা বন্ধ হয়ে যাবে এভাবে খেলাধুলা করবে ।
  • বিড়ালের জাতের রোগ না হয় এবং তা যেন মানুষের না হয় সেজন্য চিকিৎসকের দ্বারা নিয়মিত চেক করাতে হবে এবং সময় মতো ভ্যাকসিন টিকা দিতে হবে।
  • নতুন স্থানে এসে বিড়ালে সেই পরিবেশে মানিয়ে নিতে একটু সময় লাগতে পারে। রাতে জেগে থাকে, না খেয়ে থাকা , না ঘুমানো , কান্নাকাটি করা ,বাইরে চলে যেতে চাওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় । আবার অনেক বিড়ালের মধ্যে থেকে আসলে সে এখানে একাকিত্ব অনুভব করবে । কিন্তু ১০-১৫ দিনের মধ্যে সে নিজেকে নতুন পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেবে । আর তাই ধৈর্য ধারণ করতে হবে । বিড়ালটি কিছুদিন এর মধ্যে আপনার প্রকৃত বন্ধু হয়ে উঠবে।

পোষা বিড়ালের যত্ন 

বিড়াল জন্মানোর জন্য : বিড়ালের দুই মাস বয়সে কাম্বাইন টিকা দিন। এর ২১ থেকে ২৮ তম দিনে বুষ্টার ডোজ দিতে হবে। জলাতঙ্কের টিকা দিতে হলে তিন মাস বয়স হতে হবে । জলাতঙ্কের টিকা দেওয়া থাকলে বিড়ালটি অন্য প্রাণীর কামোর আঁচড়ের শিকার হলেও নিরাপদ থাকবে । টিকা দেওয়া থাকা বিড়ালের কামড় বা আঁচড় এ মানুষের জলাতঙ্কের ঝুঁকি থাকেনা। বছরে একবার বিড়ালটিকে টিকা দিতে হবে। তবে বিড়াল গর্ভাবস্থায় থাকলে কিংবা বিড়ালের দেড় মাস কিংবা এর কম বয়সী বাচ্চা থাকলে সেই মাকে টিকা দেওয়া যাবে না।


খাবার ও পানির সুব্যবস্থা
  • বিড়ালের জন্য পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। নিয়মিত পানির বদলে দিতে হবে। তবে নির্দিষ্ট পানি বদরে এবং অন্য কোথা থেকে পানি খেতে আগ্রহি হতে পারে ।
  • উন্নত মেলামিনের পাত্রে খাবারও পানি দিন।
  • আমিষ আবশ্যক । এরপর পর্যায়ক্রমে স্নেহ জাতীয় এবং সরকার জাতীয় খাবারের চাহিদা মেটাতে হবে। চামড়া ছাড়া মুরগির মাংস সেদ্ধ, সেদ্ধ কলিজা , ডিম সবজি সেদ্ধ যেমন ( কুমড়া, লাউ, 
  • ড়ালের জন্য পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। নিয়মিত পানির বদলে দিতে হবে। তবে নির্দিষ্ট পানি বদরে এবং অন্য কোথা থেকে পানি খেতে আগ্রহি হতে পারে ।
  • উন্নত মেলামিনের পাত্রে খাবারও পানি দিন।
  • আমিষ আবশ্যক । এরপর পর্যায়ক্রমে স্নেহ জা

খাবারের নিষেধাজ্ঞা 

  • পেঁয়াজ, রসুন ,কাঁচা মাছ -মাংস বা প্রাণিজ পণ্য, আঙ্গুর চকলেট , কফি , চা , চিনি ও অ্যালকোহল দেওয়া যাবে না। 
  • প্রক্রিয়াজাত করা হয়নি এমন তরল দুধ না দেওয়াই ভালো। অভ্যাস থাকলে প্রয়োজনেই দেওয়া যায় গুড়া দুধ ও। ছোট বিড়াল কে (মায়ের দুধ না পেলে ) দুধ দিতে হলে তরল দুধ সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে পাতলা করে খাওয়া তে হবে। 

বিড়াল পরিষ্কার রাখার উপায় 

বিড়ালের সঠিক পরিচয় নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে একটি পরিষ্কার বর্জ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয়। বর্জ্য বক্সে যদি আকর্ষণীয় হয় তাহলে বিড়াল তারা ঘর নোংরা করবে না । আবার সুগন্ধ যুক্ত বাক্স কিন্তু পছন্দ করে না । যদি বা ছুটি নিয়মিত পরিষ্কার করা না হয় তাহলে বিড়াল টি অনন্য জায়গা খুঁজবে। 

 বিড়ালের যত্ন রাখতে যে ১১ টি বিষয়ে জানা উচিত 

যত্ন নেওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ১১ টি বিষয় উল্লেখ করা হলো :

বিড়ালকে খাওয়ানোঃ বিড়াল সেনাবাহ বিড়ালের জন্য আমরা উচ্চ মারে ও সেরা ব্র্যান্ডেড খাবার পরামর্শ দিয়ে থাকি। আমরা পশু চিকিৎসার নতুন বিড়াল বা বিড়াল ছানার মূল্যায়ন করতে এবং সেরা খাবার নির্ধারণ করতে হবে । বয়স কার্যকলাপ এর স্তর এবং স্বাস্থ্যের মতো বিষয়গুলোই একটি বিড়ালকে কি এবং কতটা খাওয়া উচিত তার মধ্যে পার্থক্য করে।

বিড়ালদের হৃদয় এবং চোখের স্বাস্থ্যের জন্য তাউরিন একটি অপরিহার্য অ্যামিনো এসিড প্রয়োজন। আপনি যে খাবার করেন তা আপনার বিড়ালটি বা বিড়াল ছানাটির জীবনের পর্যায়ে ভারসাম্যপূর্ণ হওয়া উচিত। সঠিকভাবে সুষম খাবারে তাওরিন থাকবে।


বিড়াল কে সর্বদা তাজা পরিষ্কার জল সরবরাহ করতে হবে এবং প্রতিদিন আপনার বিড়ালের জলের বাটিগুলো ধুয়ে এবং পুনরায় পূরণ করতে হবে। ট্রিটগুলি খাতের পাঁচ থেকে দশ শতাংশ এর বেশি হওয়া উচিত নয়। 

অনেক লোক একটি বিড়াল বা বিড়ালছানা কে শিশুর খাবার খাওয়ায় । যারা খাবার প্রত্যাখ্যান করেছে বা ভালো বোধ করেছে এমন অবস্থায় দয়া করে এই শারি লেবেল গুলো সাবধানে পড়ুন । শিশুর খাবারে যদি পেঁয়াজ বা রসুনের গুড়া থাকে তবে আপনার পোষা প্রাণীটি বিষাক্ত হতে পারে ।

গ্রুমিংঃ পরিষ্কার থাকে এবং খুব কমই স্নানের প্রয়োজন হয় তবে আপনার রেজাল্ট কি নিয়মিত ব্রাশ করা বা চিরুনি দেওয়া উচিত। 

হ্যান্ডলিংঃ আপনার পেনাল্টি তুলতে এক হাত সময়ের পায়ের পিছনে এবং পিছনের অংশের নিচে রাখুন ।আলতো করে তুলুন। ঘাড়ে আচরে বাসা থেকে কখনোই বিড়াল উঠাবেন না।

হাউজিংঃ আপনার পোষা প্রানীর ঘুম এবং বিশ্রামের জন্য আপনার বাড়িতে পরিষ্কার ও শুকনো জায়গা থাকা উচিত । একটি নরম উষ্ণ কম্বল বা তোয়ালে আপনার বিড়ালের বিছানা লাইন করুন । বিষয়টি কিছু সময় পর পর হওয়া নিশ্চিত করুন। আপনার বিড়াল থেকে ঘরের ভেতরে স্থান দিন বাইরের বিড়াল বা কুকুরের সাথে মারামারির ঝুঁকি বাড়ায়।     

আইডি ট্যাগ শনাক্তকরণের জন্যঃ আপনার বিড়াল বেড়াতে বাইরে বাড়াতেই পারে,তবে বাইরে জাওয়ার সময় সময় অবশ্যই তাকে একটি কলার ট্যাগ পরতে হবে ।একটি এলাস্টিক প্যানেল সবাই কি সুরক্ষা বলার আপনার বিড়াল থেকে কিছুতে আটকে গেলে শ্বাশ রুদ্ধ হওয়া থেকে বাঁচাতে পারে।একটি আইডিটা একবার এটিএমপ্লয়মেন্ট করা মাইক্রোচিপ আপনার বিড়াল হারিয়ে গেলে ফিরিয়ে দেওয়া নিষেধ করছে সহায়তা করতে পারে।  
   
 লিটার বক্স ঃ সমস্ত গৃহবদ্ধ বিড়ালের একটি লিটার বাক্স প্রয়োজন যা একটি শান্ত এক্সেস যোগ্য স্থানে স্থাপন করা উচিত। পৃথিবীর বাড়িতে প্রতিটি ফ্লোরে একটি বাক্স রাখার পরামর্শ থাকছে।একেবারে প্রয়োজনীয় না হলে বাক্সটি সরানো এড়িয়ে চলুন। দিনে অন্তত একবার বাক্স কঠিন বর্জ্য বের করে দিন।
সবকিছুর দাম করুন একটি হালকা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং সপ্তাহে একবার রিফিল করুন ।
ক্লাম্পিং লিটার ব্যবহার করলে আপনি এদের কম ঘন ঘন করতে পারেন।

যদি আপনার বিড়াল লিটার বাক্স ব্যবহার না করে তাহলে আপনাকে পশু চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। কখনো কখনো একটি লিটার বক্স ব্যবহার করতে অস্বীকার করা একটি চিকিৎজার প্রয়োজন ইঙ্গিত করে।

 ঘামাচিঃ বিড়ালদের আঁচড় দিতে হবে তাদের নখ গুলো চাহিদার জন্য।যখন একটি বিড়াল আঁচড় দেয় তখন নিচের মসৃণ্যগুলো উন্মুক্ত হয়। প্রতি দুই থেকে তিন সপ্তাহে আপনার বিকালের নখ কাটলে সেগুলো তুলনামূলকভাবে ভালো থাকবে এবং মানুষের বাহু এবং আসবাব উভয়ের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে।

আপনার বিড়ালকে অন্তত তিন ফুট উঁচুতে একটি বৈশিষ্ট্য ক্রাচিং পোস্ট দিন।পোস্টটি যথেষ্ট স্থিতিশীল হওয়া উচিত যাতে একটি ব্যবহারের সময় নড়বড়ে না হয় এবং ফিটাল বার্লা বা গাছের ছাল এর মত উক্ত উপাদান দিয়ে আবৃত করা উচিত। অনেক বিড়াল স্কেচিং প্যাডও পছন্দ করে।

স্বাস্থ্যঃ আপনার বিড়ালটি বছরে অন্তত একবার পরীক্ষা এবং বার্ষিক শটগুলোর জন্য পশু চিকিৎসকের সাথে দেখা করা উচিত এবং অবিলম্বে যদি সে অসুস্থ বা আহত হয়।

ওষুধঃ  আপনার বিড়ালকে কখনোই ঔষধ দেবেন না যা পশু চিকিৎসার দ্বারা নির্ধারিত হয়নি। আপনার যদি সন্দেহ হয় যে আপনার বিড়ালটা একটু বিষাক্ত খেয়েছি তাহলে যত দ্রুত সম্ভব পশু চিকিৎসকের নিকট যান।

স্পাইং এবং নিউটারিংঃ স্ত্রী বিড়ালদের স্পা করাটা প্রয়োজন।এবং তার সাথে পাঁচ মাস বয়সের মধ্যে পুরুষদের নিউটার করা উচিত। 
 
টিকাঃ আপনার পশু চিকিৎসক এর কাছে, আপনি বিড়ালের বয়স এবং স্বাস্থ্যের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসক নেওয়া টা গুরুত্বপুণ্য। তাদের প্রয়োজনে টিকা হল যথাসায়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা উচিত।

বিড়াল পোষার উপকারিতা 

বিড়াল এর সঙ্গ আপনাকে আনন্দ ও খুশি রাখতে পারে। তার সাথে একটি পিং পং বল দিয়ে তার সঙ্গে খেলতে পারেন এতে অনেক আনন্দ পাবেন। 
 
কম খরচে বিড়াল পোষা যায়ঃ অন্যান্য পোষা প্রাণীর তুলনায় আপনি কম বাজেটে বিড়াল ভালো  পুষতে পারেন । এবং এরা খুব স্বাধীন প্রকৃতির হযয়ে থাকে। সারাদিন মানুষের মনোযোগ আশা করা যায় না। দিনের বেশিরভাগ সময় ঘুমিয়ে কাটায়। বিড়ালের জন্য একটি ট্রে দরকার হয়। এতে কিছু খাবার রাখলে তারা সময় মত খেয়ে নিতে পারে । এরা দিনে বেশ কয়েকবার পানি পান করে ।

কম জায়গায় বিড়াল পোষা যায়ঃ বিড়াল ছাড়ার সৌন্দর্য আপনার মন কেড়ে নেবে একটি বিড়াল চেহেরার দিকে তাকিয়ে আপনি প্রতি মিনিট সৌন্দর্য প্রভাব করতে পারবেন এদের বড় বড় চোখ নিষ্পাপ চাহনি নরম-নরম লোম আর মিউ মিউ ডাকে আপনার হৃদয়ে গলে যাবে ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ দূর করতে সাহায্য করে।

লেখকের মন্তব্য 

বিড়াল এটি অনেক সুন্দর এবং শান্ত প্রকৃতির পশু। সবারই পছন্দ হয় এই প্রাণীটিকে। সবাই শখ করে পুষতে চাই এই প্রানি । সবারই শখ থাকে এই বিড়াল পোশার । অনেকেই বিভিন্ন কারণে বিড়াল পুষতে পারেনা । তবে বিড়াল খুঁজতে তেমন কোন ঝামেলা নেই সবাই এই বিড়াল পুষতে পারে। আমারে যারা বিড়াল পুষে থাকি আমরা তাদের সঠিকভাবে যত্ন নেব। তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের খোঁজখবর রাখব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url