চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ক্লান্তি ভাব দূর করার জন্য, এক কাপ চাই যথেষ্ট। চায়ের মধ্যে রয়েছে এক অভাবনীয় আকর্ষণ। চা আমরা অনেকে খেয়ে থাকলে ও চায়ের গুণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আজকাল বিজ্ঞানীরা ও বলেন যে, ক্যান্সার রোধেও চায় অনেক উপকারিতা অনেক। এ বিষয়ে সুনিশ্চিত এখনো কিছু জানা যায়নি।
চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।চা এ সামান্য পুষ্টিগুণ হলেও, এর মধ্যে রয়েছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।যা আমাদের অনেকের কাছে অজানা। এবং চায়ের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা, আসুন জেনে নেওয়া যাক। 

চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

ভূমিকা 

চা অনেক জনপ্রিয় পানীয়। পুরো পৃথিবীতে অনেকে পান করে থাকে । এইটা অনেকেই খুব পছন্দ করে থাকে। অনেকের তো এই চা ছাড়া দিন শুরু করাটাকে দিনের শুরু অসম্পূর্ণ বলে মনে করেন। অনেকের জানা খেলে দিন ভালো যায় না বলে মনে করেন। আবার অনেকেই নিজের মনকে সান্ত্বনা জানাই এবং টেনশন মুক্ত হওয়ার জন্য চা খেয়ে থাকেন। ধরনের চা রয়েছে যেমন লাল চা , দুধ চা , লেবু চা, গ্রিন টি , তুলসি টি ইত্যাদি ।

চা খাওয়ার নিয়ম  

চা খাওয়ার সময়ে কিছু নিয়ম কানুন অবশ্যই মেনে চলা উচিত। প্রথমে চেষ্টা করতে হবে ভালো মানের চা পাতা কিনার । সারাদিন কাপের পর কাপ চা খেলে কিন্তু হবে না , দিনে বড়জোর চার থেকে পাঁচ কাপ চা খাওয়া যেতে পারে। চা খেতে হবে চিনি ছাড়া বা তা এখন তো সব মাপ না হলে সামান্য মিশানো যেতে পারে । তবে পরিমাণ যেন দিনে দুইটার বেশি না হয়। চায়ের সঙ্গে যদি বিস্কুট ভাজা ভুজি খেয়ে ফেলেন একগাদা তাহলেও হবে না। অল্প মুড়ি বা ছোলা ভাজা দিয়ে চা খেলে অবশ্য সমস্যা নেই।

দেখা যায় চা খাওয়ার পরপরই মুখটা টক হয়ে গেছে তাহলে চিনি একেবারেই বাদ দিতে হবে। দুধ দেওয়া চা খেলেও কিন্তু গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। চা খালি পেটে খেলে কি সমস্যা হয় ? এই প্রশ্নটা আছে অনেকের। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই যেন চা খেতেও প্রস্তুত তাদের যদি কোন শারীরিক অসুবিধা না থাকে তাহলে নিজের রুটিন চালিয়ে যেতে পারে তাতে কোন সমস্যা নেই ।

চা খাওয়ার উপকারিতা  

চা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু উপকারিতা তুলে ধরা হলোঃ

মানসিক চাপ কমায়ঃ চা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মানুষের চাপ কমাতে সাহায্য করে। যার মধ্যে শরীরের ও প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং সাথে সাথে সুস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি উপাদান এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। ফলে চা পান করলে স্নায়ু আরাম পায়।

বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আমরা যে স্ট্রেস কন্ডিশন বা মানসিক চাপে পড়ে যাই সেখান থেকে আমাদের শারীরের ভেতরে অক্সাইডস নামে এক ধরনের উপাদান সৃষ্টি হয় বলে জানান সিলেটে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফসল উদ্ভিদবিজ্ঞান ও চা উৎপাদন প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ডক্টর এ এফ সাইফুল ইসলাম ।

অন্যদিকে চায়ের মধ্যে থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট। চায়ের মাধ্যমে শরীরের প্রবেশ করলে তা অক্সাইডগুলোকে ধ্বংস করে দেয়। ফলে ব্যক্তি-মানসিক চাপ থেকে রেহাই পায় বলে জানান তিনি।
এছাড়া যা মনকে চাঙ্গা করে শরীর সতেজ করে এবং কর্ম ক্ষমতা বাড়ায় । চা যে মানুষের স্নায়ুকে শান্ত করে সে বিষয়টি বেশ কিছু গবেষনাতেও পাওয়া গেছে । এতে দেখা গেছে অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ভেষজ পানকারীদের তুলনায় নিয়মিত চাপ প্রক্রিয়া দেখায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ চা যে কেবল মানসিক চাপ কমায় তাই নয়। বিভিন্ন গবেষণায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ও চা পানের উপকারিতার দিকে উঠে এসেছে । ২০০৯ সালে প্রকাশিত এক গবেষণ ায় দেখা গেছে প্রতিদিন কয়টা প্রাণীর ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।এই উপকারিতা ঠিক কতটুকু সে সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা না গেলেও তা পাস থেকে চল্লিশ শতাংশের মধ্যে রয়েছে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে।

তাই অবস্থিত অন্যান্য পুষ্টি উপাদানগুলো বিপাকে সাহায্য করে যা কিনা শরীরে ইনসুলিনকে ক্ষতিগ্রস্ত না করে রক্তের গ্লুকোজ কে দক্ষতার সঙ্গে সামলায় ।ইনসুলিন পর্যাপ্ত পরিমাণে নির্গত হলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

হৃদপিণ্ড ভালো থাকেঃ জাপানের আরেকটি উপকারিতা হলো হৃদপিন্ডের সুরক্ষা।নেদারল্যান্ডের ১৩ বছরের হ্যাপি এক গবেষণা দেখা গেছে তার মধ্যে বিভিন্ন এক্সিডেন্ট থাকায় এটি কিছু পরিমাণে হৃদপিণ্ডকেও সুরক্ষা করতে সাহায্য করে ।প্রায় ৪০ হাজার মানুষকে নিয়ে করা গবেষণাটিতে দেখা গেছে দিনে ছয় কাপের বেশি চা পান করা হৃদরোগের সংখ্যা কমে যেতে সাহায্য করেছে।

প্রতিদিন কয়েক কাপ চা পান করার ফলে এই প্রতি রোদ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।যুক্তরাজ্যে ২০২২ সালের ৫ লাখ চা পানকারীদের নিয়ে করা এই আরো একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে বেশি চা পান করা সঙ্গে মৃত্যুর ঝুঁকি কিছুটা কমে যাওয়ার সম্পর্কে জানা যায় গবেষণায় বলা হচ্ছে যারা প্রতিদিন দুইটা বা তার চেয়ে বেশি সাপোর্ট করেন তাদের জাপান করেন না এমন লোকেদের তুলনায় যেকোনো কারণে কিছু কি নয় থেকে 13 শতাংশ পর্যাপ্ত কমে থাকে।

এছাড়াও চা পানের ফলে হূদ্রক ও স্ট্রোকের কারণে মৃত্যুর ঝুঁকিও কমতে সাহায্য করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধে থেকে সহায়তা করেঃ চা বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। বাংলাদেশ সরকারি কৃষি প্রকাশিত এক প্রবন্ধে বলা হয়েছে এতে পুষ্টিগুণ সামান্য থাকলেও পলিফেনলস  ফ্লাভোনয়েডস চ্যাটে চিনলাম উপাদানের উপস্থিতি ফ্রি মেডিকেল তৈরিতে বাধা দেয় এবং কোষের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াকে বাধা দেয় ফলে চা ক্যান্সার প্রতিরোধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করে ।

চিনি ছাড়া চা খেলে কি হয় 

যদি চা খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে দিনের মধ্যে ঢুকা গ্রিলটি আর চিনি ছাড়া লিকার চা খাওয়া উচিত । এতে শরীর থেকে নেট শিক্ষেশনে ভালো হবে সে সঙ্গে চায়ের থাকা পলিফেনলস টিউমার বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সব সময় ভালো এই চিনি ছাড়া লিখার চাপ। চায়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিপাকে সাহায্য করে ।

সকালে ঘুম থেকে উঠে তুমি ছাড়া চায়ের কাপে চুমুক দিলে সারাদিনের এনার্জি পেয়ে যাবেন একবারে। শরীর চাঙ্গা। কারণ লাল চায়ে রয়েছে ক্যা ফ্রেন্ড কার্বোহাইড্রেট পটাশিয়াম মিনারেল ক্লোরাইড ম্যাঙ্গানিজ ও পলিফেনাল এছাড়া এন্টিঅক্সিডেনট তানিন , পিউরিন এর ভরপুর লালচা । তবে বেশি পরিমাণে নয়। প্রতিদিন মাত্র তিন কাপ লাল চা আর তাতে অনেক উপকার পাবেন এমনটাই বলে থাকেন বিশেষজ্ঞ ।

সম্প্রতি কে একটি গবেষণায় বলেছেন চোখের রোগের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে প্রায় ৭৫ শতাংশ ।
তবে শুধু চোখেই নয় চিনি ছাড়া লাল চায় প্রচুর গুণ রয়েছে :
  • হজম শক্তি বাড়ায় লাল চা
  • ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
  • হার ভালো রাখে
  • ওজন কমায়
  • ব্রেনের ক্ষমতা বাড়ায়
  • স্ট্রেস কমায়
  • ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়

 প্রতিদিন চা খেলে কি হয় 

হৃদরোগ ডায়াবেটিস ওজন নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখে চা ।সকালে ঘুম থেকে উঠে চায় ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন শুরু হয় না । এরপর দিনে একাধিকবার জাপানের প্রেস কাম বেশি রয়েছে সবার মধ্যেই।তবে কখনো কি ভেবে দেখেছেন দিনে ঠিক কয় কাপ চা খাওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞদের মতে একজনের দিনে তিন কাপের কম চা খাওয়া উচিত ।

প্রতিদিন একাধিক কাপ চা পান করা শরীরের আয়রন শোষণের মাত্রা কমিয়ে দেয় । একই সঙ্গে ডেকে আনে মানুষের চাপ ও অস্থিরতা। এমন কি অনিদ্রারও কারণ হতে পারে অতিরিক্ত চা পান । আবার কারো কারো বমি বমি ভাব বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। আবার মাথা ব্যথা ও মাথা ঘোরা দেখা দিতে পারে ।ডায়েটিশিয়ান মোহনের মতে , প্রতিদিন দুই কাপ চা পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। দিনে সর্বোচ্চ ৪০০ গ্রাম চ্যাটিং পান করা উচিত। 
আরও পড়ুনঃ  
যারা চা পান করেন তারা ধীরে ধীরে কমান চা পানের অভ্যাস । না হলে মাথা ব্যথা বিরক্তি ও ক্লান্তি দেখা দিতে পারে ।

লিকার চা খেলে কি হয় 

লিকার চা পান করলে ক্যান্সার হওয়ার জন্য কি কমে ।প্রতিদিন এক কাপ লিকার চা এক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন লিখার চা পান করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে । লিকার চায়ে উপস্থিত শরীরের উপস্থিত দূর করতে অনেক সাহায্য করে। লিকার চায়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে । সেই সঙ্গে শরীর যাতে ঠিকমতো কাজ করতে পারে যদি সেদিক এও খেয়াল রাখে।

যাদের বিভিন্ন ক্রনিক সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য লিকার চা খুবই ভালো। তাই খেতে ভালো লাগলো আজ থেকে দুধ চা খাওয়া একদম বন্ধ করে দেওয়া উচিত। চিনি ছাড়া চা খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
লাল চা বালিকার চা চিনি ছাড়া এবং গ্রিন টি যদি নিয়মিত খাওয়া যায় তাহলে ক্যান্সার হওয়া সম্ভাবনা কমে অনেক খানি। টিউমারের গ্রোথ কম করার ক্ষমতা রয়েছে এই চায়ের। এছাড়াও ত্বক ফুসফুস পোস্টেদের এবং ব্রেস্টের ক্যান্সার কমাতেও সাহায্য করে ।

ত্বকের জন্য লাল চা বা লিকার চা অনেক ভালো । ছায়ার মধ্যে যেটা ফেল থাকে তা চুল আর ত্বকের জন্য খুব ভালো। দু চিনি দেওয়া করা যায় একদম নয়। তো ভালো রাখছে সকালে এক কাপ চিনি ছাড়া ইংলিশ ব্লাক টি খাওয়া যেতে পারে । এছাড়া সারাদিনে আর কেউ গ্রিন টি সহ খাওয়া যেতে পারে ।আর ভারতের সাহায্য করে লিকার চা। নিয়মিত ছেলে হার্টের সমস্যা কমে এছাড়াও ব্লাড প্রেসার কোলেস্টেরল ট্রাইগ্লিস রাইড ওবিসিডির সমস্যা থেকেও দূরে থাকা যায় ।

কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে লিকার চা বা লাল চা।কোলেস্টেরল বাড়লে হার্ট স্ট্রোকের মত সমস্যার সম্ভাবনা থাকে খুব বেশি । তাই হার্টের সমস্যা থেকেও মিলিয়ে রেহাই।এই লিকার চা খেলে একাগ্রতা বাড়ে । সব সময় এক মনে কাজ করা সম্ভব হয় না। একটা টি ব্রেক কিন্তু সকলের জন্য জরুরী। এতে মন ভালো থাকে সেইসঙ্গে কাজে এনার্জি ও পাওয়া যায়। তাই কাজের ফাঁকে কফি নয় চুমুক দিন লিকার চা  এ।

চা খাওয়ার অপকারিতা

 চায়ের এন্টি অক্সিজেন সমৃদ্ধ হলেও এতে রয়েছে ক্যাফেন নাম উত্তেজক পদার্থ । সাধারণত এক কাপ চায়ে রয়েছে ৩০ থেকে ৪০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন এবং একা কফিতে এর প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণ রয়েছে । বস্তুত ক্যাফাইনের কারণে ঘুম কম হওয়া ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। 
  •  আয়রনের শোষণ গ্রাস করে : চায়ের তানিন নামে একটি যৌগ পাওয়া যায় । এটি শরীরের আয়রন গ্রহণ করার ক্ষমতায় হ্রাস করতে পারে।
  • উদ্বেগ এবং স্ট্রেস তৈরি করতে পারে : যার মধ্যে ক্যাফিন থাকে এবং অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যাফিন গ্রহণের ফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা প্রাপ্ত হতে পারে। অতই তো চা খেলে উদ্যোগ ও স্বস্তি এবং স্ট্রেস বাড়তে থাকতে পারে।
  • অনিদ্রা ও হৃদরোগের কারণ হতে পারে : চাই হৃদয়ের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করলেও বেশি পরিমাণে ক্যাফিন গ্রহণের ফলে অনিতা এবং বিভিন্ন রকমের কারিয়োভা স্কুল অর্থাৎ হৃদপিন্ডের কার্যকারিতা বিভিন্ন রকমের জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে ।
  • বমি বমি ভাব: চা এবং গ্রিন টিতে ক্যাফিন থাকে যার কারণে অত্যাধিক পরিমাণে চা খেলে বমি ভাব দেখা দিতে পারে।
  • বুক জ্বালা হতে পারে এবং গ্যাসের সমস্যা বাড়তে পারে : চায়ের মধ্যে ক্যাফিন রয়েছে এছাড়া বৈজ্ঞানিক গবেষণায় থেকেও প্রমাণিত হয়েছে যে ক্যাফেইন পেটে গাস্ট্রিক এসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে পারে । যার ফলে বুক ও পেট চলার মত বিভিন্ন রকমের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
  • গর্ভ অবস্থায় জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে : গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত পরিমাণে চা খেলে মাত্রা অতিরিক্ত ক্যাফেইনের ফলে কি দেখা দিতে পারে এবং জন্মের সময় শিশুর ওজন কম হতে পারে।

লেখকের মন্তব্য 

চায়ে অনেক গুনাগুন রয়েছে । আমরা শরীর ভালো রাখতে এবং মানসিক চাপ কমাতে চা খাব। সেটা লাল চা হতে পারে দুধ চা হতে পারে অথবা হতে পারে গ্রিন টি । স্যার আমাদের শরীর ভালো রাখতে আমার বিভিন্ন ধরনের চা খাব ।এর ফলে আমরা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারবো। এবং দৈনন্দিন জীবনে স্বাভাবিকভাবে চলতে পারবভালো থাকবেন  সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url