আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানবো।আপেল কম বেশি সবাই খেতে পছন্দ করে,এবং আপেল একটি সুস্বাদু ফল যা ছোট থেকে বড় খেতে খুব ভালোবাসে। আপেলে অনেক পুষ্টি ও ভিটামিন রয়েছে।যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকার, আবার কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
আপেল আমরা সবাই খেলেও এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেকে জানি না।আপনি একটি মুখ্য রুচি খাবার, যার ফলে আমাদের স্বাস্থ্য অনেক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়।শুধু শরীরের জন্য আপেল ভালো কাজ করে না, আমাদের ত্বকের জন্য আপেল অনেক ভালো কার্যকারী। তাই আসুন আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব।
ভূমিকা
বিশ্ব বিখ্যাত একটি ফল হচ্ছে আপেল। এই ফলটি পুরো বিশ্বের সবাই খেয়ে থাকে। ছোট বড় সকল বয়সের এই আপেল খায়। আপেল খাওয়ার অনেক উপকারিতা পুষ্টিগুণ রয়েছে । আপনি যেমন দেখতে তেমন খেতে এবং তেমন তার গুষ্টি । আপেলে জৈব এসি পাকিস্তানি এসিডকে সাধারণের তুলনায় বাড়িয়ে তোলে এবং অন্ত ক্রিয়ায় সাহায্য করে । সকালে ঘুম থেকে উঠে অথবা দুপুরে খাবারের আগে নাস্তা হিসেবে আপেল খেলে বেশি উপকার হয় যা পুষ্টি সরবরাহে ওজন কমাতে ভালো রাখতে হজম ক্রিয়া বাড়াতে এবং দীর্ঘ সময় শরীর ভালো সাহায্য করে ।
আপেল খাওয়ার উপকারিতা
আপেল খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে সে উপকারিতা তুলে ধরা হলো।
ওজন নিয়ন্ত্রণঃ স্ক্যাকস বা সকালের নাস্তা হিসাবে কিছু খাওয়া যায় যে আপনার ওজন কমাতে পারে এবং তাহলে তো শোনায় সোহাগা।আপেল ঠিক সেই কাজটি করে। এতে আছে পানি আর ভোজ্য আশ । যা অধিক সময় পেট ভালো ভরা রাখতে সাহায্য করে। যেকোনো বেলার খাবার খাওয়ার আগে আপেল খেলে পেট ভরবে অল্পতেই । য়াবং ফলে প্রায় 200 ক্যালোরি পর্যন্ত কম গ্রহণ করবে খাবার।
স্নায়ুবিক স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ আপেল থাকা পুষ্টি উপাদান।কয়েরসেটিন এর মাঝে নিউরোপ্রটেকটিভ প্রভাব পেয়েছেন গবেষকরা নিয়মিত খাওয়ার কারণে মস্তিষ্কে আরো বেশি কার্য কর্মক্ষম থাকতে পারে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ আপেলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো শক্তিশালী করে।বর্তমানে মহামারী সময়ের প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রত্যেকেরই পরম বন্ধু । এখানেও পর্দার আড়ালে কাজ করে কয়েরসেটিন যা প্রদাহ কমাতে সহায়ক হবে তবে খেয়াল রাখতে হবে আপেল খোচা ছাড়িয়ে খাওয়া চলবে ন।
হৃদ রোগের ঝুঁকিঃ হৃদরোগ এর ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে আপেল নিয়ে খুব বেশি মাতামাতি হয় না । এর উপকারিতা মোটেও অবহেলার যোগ্য নয় । পাশাপাশি আপেলে থাকা ফ্লাভারনেট স্টোকের ঝুঁকি কমায় প্রায় ২০ শতাংশ । আবার কোলেস্ট্রল এর রোগী ক্ষমতা সাহায্যকরে।
অন্ত্রের সুস্বাস্থ্যঃ অন্ত্রের স্বাস্থ্য নিয়ে মানুষের চিন্তা থাকে কম । কিন্তু প্রতিদিন আপনার মন মানসিকতা কেমন থাকবে তাদের নির্ভর করে অন্তরের স্বাস্থ্যের উপরে। হুটহাট করে পেট ব্যথা পেট ফোলা কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদির ব্যাখ্যাও হয়তো অন্ত্রের সমস্যায়।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়ঃ আপেল হতে পারে আপনার ক্যান্সার থেকে দূর করার চাবিকাঠি বিশেষ করে যারা ধূমপান করেন অথবা আগে করতেন ফুসফুসের গবেষণা এমনটাই দাবি করে।এতে ফাইটো কেমিক্যাল ও আঁশ থেকে এন্টিঅক্সিডেন্ট মিলে যা কোষকে বিভিন্ন ক্ষয় থেকে সুরক্ষা করে।
ডায়াবেটিসের ঝুকি কমায়ঃ প্রতি সপ্তাহে কয়েকটি আপেল খাওয়া থেকে ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে। আবার প্রতিদিন একটা খেতে পারলেও আরো ভালো এদের ডায়াবেটিসের ছুটির গ্রহণ করে প্রায় ২৮ শতাংশ।
এলার্জি থেকে সুরক্ষাঃ আপেলকে খাদ্যভ্যাসে থেকে প্রতিদিন যোগ করার সময় আপনাকে অবশ্যই ভালভাবে জেনে নিতে হবে এর ফল অথবা ফলটির কোন পথে নেই আপনার শরীরে এলার্জি হতে পারে কিনা । আপেল খাওয়ার পর ত্বকের কোথাও ফুলে ওঠা চুলকানি থেকে দেখা দিলে বুঝতে হবে এতে এলার্জি আছে। সুতরাং এ ক্ষেত্রে ফর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যাবশ্যক।
হাঁপানির তীব্রতা কমাতেঃ নিয়মিত কি পরিমান আপনি আপেল খাচ্ছেন এবং তার উপর নির্ভর করে হাঁপানি সমস্যা গুলো কমে থাকে। এবং যারা দিনে আক্তা গোটা আপেল খান তাদের মধ্যে হাঁপানি তীব্রতা কমছে সব থেকে বেশি।এবং যারা দিনে একটি করে ১৫ শতাংশ আপেল খেয়ে থাকেন ,এবং তাদের মধ্যে হাঁপানি তীব্রতা কমেছে ১০ শতাংশ।
দাঁত সাদা করেঃ আপেল দাঁতের জন্য উপকারী আপেল রাতের হলদেটে ভাব দূর করতে বেশি কার্যকর আপেল খাওয়ার সময় দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকে খাদ্য ঘোড়া এবং তাদের উপরে অন্তর পরিষ্কার করে। আপেলের অম্লিয় গুলি এখানে প্রধান ভূমিকা পালন করে।
আপেল খাওয়ার নিয়ম ও উপযুক্ত সময়
আপেলের জৈব এসিড পাকস্থলীর এসিডকে সাধারণের তুলনায় আরো বাড়িয়ে তুলে এবং অন্তরের ক্রিয়া সাহায্য করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে অথবা দুপুরে খাবারের আগে নাস্তা হিসেবে আপিল খেলে অনেক বেশি উপকারিতা পাওয়া যায় । প্রতিদিন একটা আপেল ডাক্তার থেকে দূরে রাখে এমন একটা প্রবাদ প্রচলিত আছে।
সকাল বেলাঃ পুষ্টিবিজ্ঞানের রীতিতে সকাল বেলা আপেল খাওয়ার উপযুক্ত সময়। এয়ার আপেলের খোসা আর ওপেন সমৃদ্ধ । অনেকেরই অপর্যাপ্ত ঘুম জনিত সমস্যা দেখা যায়। তাই সকালে ঘুম থেকে ওঠার আপেল খাওয়া সবচেয়ে ভালো। অন্যান্য ফলের তুলনায় সকালে আপেল খাওয়া মন্ত্রের কি অসুস্থ হবে নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ।
পেকটিনঃ দ্বিতীয়ত একটি ন্যাস্টিক এসি সুরক্ষিত রাখতে এবং ক্লোনের উপস্থিতিত সকল ব্যাকটেরিয়া ভালোভাবে ভিত্তিতে সাহায্য করে। চা পরবর্তীতে পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও সকল প্রকার এর পরিমাণ কমাতে এবং ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান কমাতে এবং কারসিনোজেনস দূর করতে সাহায্য করে।
জৈব এসিডঃ আপেলের যেভাবে এসিডকে পাকস্থলির সাধারণ তুলনায় মুলুক ভাবে অনেকটাই বাড়িয়ে তুলে এবং অন্তরের ক্রিয়ার সাহায্য করে থাকে। এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে দুপুরের খাবারের আগে আপেল খেলে বেশি উপকারি হয়।
আপেল সিদ্ধ খেলে কি হয়
আপেল একটি সহজপাচ্য খাবার।আপেলে আছে ভিটামিন সি, এটা শিশুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে ছয় মাস পর্যন্ত বাচ্চাকে মায়ের দুধ খাওয়ানো উচিত এরপর ধীরে ধীরে খাবার করতে হয়।
আপেলে কি কি ভিটামিন রয়েছে
এবং জানলে অবাক হয়ে যাবেন ভিটামিন সি ভিটামিন কে ভিটামিন ই ভিটামিন বি 1 ভিটামিন b6 কপার পটাশিয়ামের মত একাধিক জরুরী ভিটামিন।এখানেই শেষ না এই ফলে হলো এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেন লসের ভান্ডার । তাই নিয়মিত আপেল ছেলে যে একাধিক লোকের ফাঁড়ানো যাবে তাই বলাই বাহুল্য।
বাচ্চাদের আপেল খাওয়ানোর নিয়ম
আপেলে দুকাপ মতো জল এবং এতে আপলোড টুকরো গুলো বিশ মিনিট সিদ্ধ করে রাখুন খেয়াল রাখতে হবে আপেলটা যেন ভালো করে সিদ্ধ হয় আপনার নরম না হলে শিশুর খেতে অনেক টা সমস্যা হতে পারে ।
আপেল খেলে কি গ্যাস হয়
আপেলে রয়েছে বিভিন্ন নামক একটি ফাইবার যাক কিনা অন্ধের ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়ানোর কাজে সিদ্ধহস্ত । আর এই কারণে নিয়মিত হাতির ছেলে গ্যাস ও এসিডিটির মতো সমস্যা থেকে সমাজের মুক্তি পাওয়া যেতে পারে ।
বাচ্চা দের জন্য আপেলের উপকারিতা
বয়স সাত মাস পেরিয়ে গেছে।সদ্য খাবার খেতে শিখেছে । এছাড়াও একটু একটু করে অন্য খাবারের স্বাদ পেতে শুরু করেছে। এক্ষেত্রে আপেল খাওয়ার উপকারিতা পাওয়া যেতে পারে।আপেল খেলে বিভিন্ন রোগ বালাই দূরে থাকা যায়।এবং শিশুদের ক্ষেত্রে এই কথাটা ব্যতিক্রম নয় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার।
এই যে শিশুর অন্তরের জন্য অনেক উপকার। পাশাপাশি এই খাবারটি সহজে পচেনা। আপনার মত ভিটামিন সি এটি শিশুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করেন। সাগর পর্যন্ত বাচ্চাকে মায়ের দুধ খাওয়ানো উচিত ,এরপর ধীরে ধীরে খাবার খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হয়। কিন্তু প্রথমে দানা একদম দেওয়া যাবে না। আপেল সিদ্ধ সহজে খাওয়ান শিশুকে সাহায্য করবে।
৬ মাস পর দুধ বাদ দিয়ে প্রথম খাবার তখন তাদের মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা যায় । এ কারণে তাদের পরিপাকতন্ত্র কিছুতে সময় নিয়ে এই পরিবর্তনের সঙ্গে থাপ খাইয়ে নিতে। এ কারণে তাদের পরি ভক্ত ঠিক করতে আপেল পিউরি খাওয়ালে শিশুদের মধ্যে অনিমিয়ত মল থেকে সমস্যা দূরে হয়ে যেতে পারে ।আপেলের মধ্যে দ্রবণীয় এবং মধ্যপনীয় ফাইবার রয়েছে ।
পিউরি তৈরি করার পদ্ধতি
আপেলটা ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন, এবং তারপর আপনি ছোট ছোট কেউ আকারে কেটে নিবি। এবার একটা প্রেসার কুকারে এটির দু কাপ মতো জল দিয়ে ভালোভাবে সিদ্ধ করে নিন। শুদ্ধ করার জন্য এটি ২০ মিনিট রেখে দিন। আপেলটা যেন ভালো করে সিদ্ধ হয়। আপনি ঠিকমতো সিদ্ধ না হলে শিশুর ক্ষেতে সমস্যা হতে পারে।নিষিদ্ধ হয়ে গেলে আপেল টা বের করে নিন এবং ঠান্ডা হতে।এবার ব্লেন্ডারের আপেলের টুকরো গুলো দিয়ে ভালো করে নিন। একটি মুসলিম মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এবার এতে সাজের জন্য একটি চিমটি দারুচিনি যোগ করুন।
প্রতিদিন আপেল খেলে কি হয়
আপেল খালি পেটে খেলে বেশি উপকার মিলে। উচু ফাইবার ও এন্ড্রোক্সাইড পরিপূর্ণ আপেল হজম করতে করতে সাহায্য করে এবং সুগার লেভেল কে বসে রাখে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ।
সবুজ আপেলের পুষ্টিগুণ
লাল আপেলের চেয়ে সবুজ আপেলের গুণ বেশি । সবুজ আপনার লাল আপেলের মতো তেমন শারযুক্ত না হলেও এই আপেলে রয়েছে অনেক উপকারিতা।
আশঃ সবুজ রয়েছে প্রচুর পরিমানে আঁশ রয়েছে । আর হজমে সাহায্য করে এবং কষ্ঠকাঠিন্য করতে সাহায্য করে। এবং বাউল মুভমেন্ট ঠিক রাখে।
হার শক্ত করেঃ সবুজ আগুনের মধ্যে রয়েছে আয়রন কপার ক্যালসিয়াম জিংক ম্যাঙ্গানিজম পটাশিয়াম ইত্যাদি। এই মিনারেলগুলো হারকে শক্ত রাখে এটি থাইরয়েড গুলি সঠিক কার্যক্রমে সহায়তা করে।
ক্লোন ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ সবুজের আঁশগুলো নিয়ে ক্লোন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে কাজ করে।
বিপাক ক্ষমতা বাড়ায় : এবং সবুজ আপেল হজম করতে সাহায্য করে। এবং করে বাউল মুভমেন্ট ভালো রাখে এজন্য এটা বিপাক ভাবে ক্ষমতা বাড়াতে অনেকটাই সাহায্য করে থাকে।
রক্তের বাজে কোলেস্টরল কমাতে সাহায্য করেঃ সবুজ আপেল রক্তে ক্ষতিকর করে শরীর পরিমাণ কমায় এবং ভালো কোলেস্টরলের পরিমাণ বাড়ায়।
লিভার সুস্থ রাখেঃ এবং সবুজ আপেলের ভিতরে রয়ছে অনেক উপাদান যা আমাদের লিভারকে ভালো রাখতে অনেক সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ধরনের লিভারের সমস্যা প্রতিরোধ করে থাকে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বারায়ঃ সবুজ আপেলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেলস এগুলো বিভিন্ন ধরনের করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং নিয়মিত খাদ্য তালিকা রাখুন।
আপেলের পুষ্টিগুণ
খোসা সহ আকারের খাদ্য রোগের প্রতি 100 গ্রাম অংশে রয়েছে। প্রায় 80 শতাংশ পানি।
- খাদ্যশক্তি ৫২ কিলো ক্যালোরি
- শর্করা ১৩.৮১ গ্রাম
- চিনি ১০.৩৯ গ্রাম
- চর্বি ০. ১৭ গ্রাম
- খাদ্য আশ ২.৪ গ্রাম
- জলীয় বংশ ৮৫. ৫৬ গ্রাম
- আমিশ ০.২৬ গ্রাম
- ভিটামিন এ৩আইইউবিটা
- ক্যারোটিন ২৭ আই ইউ
- হিমোগ্লোবিন ০. ০২৬ মিলিগ্রাম
- নিউজ 0.091 মিলিগ্রাম
- পেন্থনিক এসিড ০.০৬১
- ভিটামিন সি ৪.৬ গ্রাম
- ভিটামিন ই ০.১৮ গ্রাম
আপেলের প্রজাতি
মানুষের জানাশোনা ৭৫ ০০ কিরে বেশি আপেলের জাত রয়েছে। একই থেকে জন্মানোর পরে কৃষকরা তাদের আকার ও সরল নিশ্চিত করেন। এবং বিভিন্ন বিভিন্ন জলের জন্য বিভিন্ন প্রজাতি পাওয়া যায়। এই দপ্তরে প্রায় দুই হাজারের বেশি কেন্টের আপেলের জাত রয়েছে।উত্তরাতে জাতীয় ফুল সংগ্রহ অধিদপ্তর পরিবেশ খাদ্যের অধিকার রয়েছে। এ দপ্তরে প্রায় দুই হাজারের বেশি কেন্দ্রের আপেলের জাত রয়েছে ২০০০ হাজারের বেশি আপেলের জাত রয়েছে ।
লেখকের মন্তব্য
আমার উপরের অনেকগুলো উপকারিতা হয়েছে। আপেল আমাদের দেহের জন্য অনেক স্বাস্থ্যকর একটি ফল আমরা নিয়মিত আপেল খাব । আপেল আমাদের জন্য অনেক উপকার। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে সাহায্য করে । ছোট বড় সবাই খায় ছোট বড় সবার জন্য এটি অনেক উপকার। বাচ্চাদের কে আপেল সিদ্ধ করে খাওয়ানো যেটাতে পারে। আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত আপেল খাব, আসা করি সবার ভালো লাগেছে । ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url