কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকে আলোচনা করব। কাজু বাদামে অনেক পুষ্টি ও গুণ উপাদান রয়েছ। যা আমাদের শরীরে স্বাস্থ্যের জন্য খুব কার্যকারী।কাজুবাদাম আমরা কমবেশি সবাই পছন্দ করে এবং খেতে ভালবাসে।কাজু বাদামে অনেক ভিটামিন রয়ছে।
কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন
কাজু বাদামের ভরপুর পুষ্টি রয়েছে।আমরা অনেকে কাজুবাদাম খেয়ে থাকি কিন্তু কাজু বাদামের কি কি উপকার রয়েছে এটা আমরা অনেকেই জানিনা।কাজু বাদাম খাওয়ার ফলে কি কি উপকার রয়েছে তা আমরা জেনে নেই।কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। 

ভূমিকা 

কাজু বাদাম বিশ্বে অনেক নাম রয়েছে এই বাদামের। যেমন নাম তেমন দেখতে এবং তেমনি তার স্বাদ। কাজু বাদাম দেখতে হয় সাদা রঙের। বিশ্ববাজারে এই কাজু বাদামের মূল্য অনেক। কাজু বাদামের স্বাদ যে একবার নিয়েছে সে আর ভুলতে পারবে না ভোলার মতো নয় এটি। ছোট থেকে বড় সবাই পছন্দ করে যেমন স্বাদ তেমন পুষ্টি গুন এ ভরা এই কাজুবাদাম।

কাজু বাদামে রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ক্যালসিয়াম ভিটামিন ই ফাইবার সেলেনিয়াম ভিটামিন সি ইত্যাদি আরো অনেক কিছু রয়েছে যে আমাদের শরীরকে বিভিন্নভাবে উপকৃত করে থাকে। আমাদের এই কাজুবাদাম খাওয়া উচিত। যাতে আমরা কাজু বাদামের গুনাগুন গুলো ঠিকভাবে পেতে পারি। 

কাজু বাদামের পুষ্টিগুন 

আমরা বাদাম বললেও এটি আসলে বাদাম নয়। এবং এক ধরনের আবং।এবং যার পুষ্টিগুণ অসামান্য। কাজু বাদামে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে, প্রোটিন ,ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ,জিংক ম্যাগনেসিয়াম ,কার্বোহাইড্রেট প্রমুখ।

কাজু বাদামের উপকারিতা সমূহ 

মানব দেহে কাজু বাদামের উপকারিতা অসামান্য । তার মধ্যে কিছু উপকারিতা এখানে তুলে ধরা হলো।

হার্ট ভালো রাখেঃ কাজু বাদামে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড এবং পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের হার্টের জন্য খুবই ভালো । যা আমাদের হার্ট কে আরো সচ্ছল করে তোলে এবং হার্ডকে বিভিন্ন রোগ থেকে প্রটেক্ট করে।

হার মজবুত রাখেঃ হারের যত্ন নিতে প্রয়োজন প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান। এই কাজু বাদামে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান রয়েছে । যা আমাদের হাড় কে আরো মজবুত করতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ কাজু বাদামের ফ্যাট পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য অনেক উপকারী। উপাদান গুলো উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এ ফাইবার ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য অনেক উপকারী। এই ফাইবার দেহে রক্তের শর্করার পরিমাণ কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। ফলে টাইপ টু ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে কাজুবাদাম খুব উপকারী একটি খাদ্য।

কোলেস্টেরলঃ কাজু বাদাম আমাদের দেহ থেকে খারাপ কোলেস্ট অনেকগুলো বের করে ভালো কোলেস্টেরল রাখতে সাহায্য করে।

কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বহু গুন রয়ছে।

সকালে কাজু বাদাম খেলে কি হয় 

কাজু বাদামে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম আছে। কাজুবাদাম নিয়মিত খেলে শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণ হয়। হৃদযন্ত্রের জন্য কাজুবাদাম অত্যন্ত উপকারী । এই বাদামে রয়েছে নিজের যন্ত্রের জন্য উপকারিতা চর্বি তন্তু প্রোটিন আর আরজেনি নামের উপাদান থাকে যেগুলো প্রতিনিয়ত হৃদযন্ত্রকে সুস্থ ও সবল রাখতে সাহায্য করে। 

কাজু বাদামের ক্ষতিকর দিক গুলো 

সবকিছুর যেমন উপকারের দিক রয়েছে তেমন ক্ষতি করেও দিক রয়েছে কাজু বাদামের কিছু ক্ষতিকর দিকগুলো হলোঃ

স্থূলতা বাড়ে পরিমাণ অত্যন্ত বেশি এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে স্থূলতা ও রক্তের শর্করা মাত্রা সমস্যা হতে পারে। কিডনিতে পাথর চেয়ে ভালো পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম থাকে যার কারণে এটি অতিরিক্ত খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে।

ডিহাইড্রেশন হতে পারে কারণ কাজুতে প্রচুর পরিমাণে পাই বা রয়েছে এটি বেশি খেলে শরীরের ডিহাইড্রেশন হতে পারে।ফুসফুসে সমস্যা কাজুতে রয়েছে আয়রন যার ফলে এটা অতিরিক্ত ফুসফুসের সমস্যা হতে পারে বিভিন্ন ধরনের ফুসফুসের জনিত রোগ হতে পারে এই কাজু বাদাম অতিরিক্ত খেলে।

কাজু বাদামের উল্লেখযোগ্য ভিটামিন ও পুষ্টি সমূহ 

বিবিধ পুষ্টি পদার্থ যেমন তামা, ম্যাগনেসিয়াম ,ম্যাঙ্গানিজ , দস্তা ,ফসফরাস , আয়রন, সেলেনিয়াম, থায়ামিন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি পদার্থ ভিটামিন কে ,ভিটামিন বি ইত্যাদি ঠাসা এই কাজুবাদাম। ফাইবার জাতীয় খাবার কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে । একাউন্টস বা প্রায় ২৮.৩ গ্রাম কাজুবাদাম থাকে মোটামুটি ১৫৭ গ্রাম ক্যালরি ,৫.১৭ গ্রাম প্রোটিন, ১২.৪৩ গ্রাম ফ্যাট, ৮.৫৬ গ্রাম শর্করা , ০.৯ গ্রাম ফাইবার ,1.68 গ্রাম চিনি ইত্যাদি পাওয়া যায় ।
  • প্রতি ১০০ গ্রাম কাজুবাদামে রয়েছে
  • শক্তি ৫৫৩ কিলো ক্যালরি
  • স্বেতশার ২৩.৫ কোন ৫০ গ্রাম
  • শর্করা ৩০.১৯ গ্রাম
  • চিনি ৫.৯১ গ্রাম
  • খাদ্য আশ ৩.৩ গ্রাম
  • ল্যাকটোজ ০.০০ গ্রাম
  • স্নেহ পদার্থ ৪৩ দশমিক ৮৫ গ্রাম
  • সুশিক্ত স্নেহ পদার্থ ৭.৭৮৩ গ্রাম
  • বহু অসুখীত্ব সাধারণ ৭.৮৪৫ গ্রাম
  • প্রোটিন ১৮.২২ গ্রাম
  • ভিটামিন এ ০ আইইউ
  • ভিটামিন বি১ ০.৪৪৩ মি গ্রাম
  • রিবো ফ্লোবিন বি2 0.0 58 মী গ্রাম
  • নয়া সিন বি ৩ ১.০৬২
ইত্যাদি আরো অনেক ভিটামিন রয়েছে।

কাজু বাদাম খাওয়ার পদ্ধতি 

স্বাধীনতার সাধারণত ভেজে খাওয়া যেতে পারে বা খাওয়া হয়। পাহাড়ি এলাকায় সাধারণত কাজু বাদাম কে দা দিয়ে কেটে খুঁচিয়ে শ্বাস বের করা হয়। তারপরে রোদে শুকিয়ে নিজের আবরণ তুলে ফেলা হয়। তারপর কিছুক্ষণ রোদে শুকিয়ে বীজেরা আবরণ তোলা হয়ে গেলে লবন জলে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে তারপর ভাজা হয়। এতে লবণাক্ত স্বাদের কাজু বাদাম পাওয়া যায়। আর চিনির স্বাদের কাজু বাদামের পেতে হলে ভাজার আগে চিনির শিরায় ডুবিয়ে নেওয়া হয়। কাজু বাদামের বিভিন্ন খাদ্যের স্বাদ বাড়ানোর জন্য কাজে ব্যবহার করা হয়।

কাজু বাদামের উৎপত্তি স্থল 

কাজু বাদাম বিশেষত বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র হাটিকালচার সেন্টার ,খেজুর বাগান ,সেনানিবাস, হটিকালচার সেন্টার ,,নাইন খাইয়া ,পান খাইয়া পাড়া, কমলছড়ি ও জামতলী এলাকায় চোখে পড়ে। পার্বত্য চট্টগ্রামের কাজ সম্পন্ন সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রামের মাঝারি আকার চাষ হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে এই কাজের চাষ। অনুমতি জমিতে পরিকল্পিতভাবে কাজুবাদ চাষের যথেষ্ট উপায় রয়েছে। ভবিষ্যতে খাগড়াছড়ি কৃষি পণ্যের মধ্যে কাজুবাদাম একটি বিশেষ স্থান করে নিতে পারবে।

কাজু বাদামের পুষ্টিগত তথ্য 

২০১৮ সালের জার্নাল অফ মিউটেশন এর করা সমীক্ষা থেকে জানা যায় টানা 12 সপ্তাহ লবণ ৩৭ গ্রাম প্রাচীন বাদাম খাওয়া টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় এবং এটি এইচডি এর মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে। কাজুবাদাম মন সেতুরেটেড এবং পলিউ আই এম সেতুরেটেড ভালো উৎস হওয়াতে লরিয়াল করেছিলেন এর মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।

রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণঃ ডায়াবেটিস বা প্রি ডায়াবেটিস থাকলে খাবারের মধ্যে যোগ করার নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।২০০৯ সালে ইন্টারন্যাশনাল জার্মান অফ অ্যান্দ্রোপিয়ানোলজি এন্ড মেটাবলিজিং এর প্রকাশিত সমীক্ষা থেকে জানা যায় তা একটু ডায়াবেটিসের রোগীদের মধ্যে যারা নিয়মিত খেয়ে থাকে দশ শতাংশ গ্রহণ করে তাদের ইন্সুলিনের মাত্রা অন্যদের তুলনায় কম ছিল। থাকা অসাধারণ এবং ধীরে ধীরে রক্তে থাকো তুমি খোঁজ নিঃসরণ করতে থাকে।

স্বাস্থ্যকর কপার পাওয়া যায়ঃ শরীর সুস্থ রাখতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে লোহিত রক্তকণিকা বাড়াতে আসার মজবুত করতে এবং কিছু সুস্থ রাখার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো বৃদ্ধি বা রাতে সহায়তা করে এই কাজু বাদাম।

কোষের ক্ষয় রোধঃ বাদাম ও বীজ উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ।এই কাজু বাদাম কোষের ক্ষয় রোধ এ সহায়তা করে। আন্টি অক্সিডেন্ট ফ্রি মেডিকেল এর কারণে হওয়া দেহের ক্ষতি কমায়ে এই কাজ বাদাম। কাজুবাদাম পলিফেনাল ও ক্যারোটি ইনোয়েড এন্টি অক্সিডেন্ট এর ভালো উৎস। আচার তুলনায় ভাজা বাদামে আন্টিএক্সিডেন্ট এর পরিমাণ বেশি থাকে।

ওজন কমাতে পারেঃ ওজন কমাতে চাইলে কাজু বাদাম খাওয়া যেতে পারে এটা অনেক কম খেলোয়ারি এবং উচ্চস্বরে জাতীয় খাবার । ২০১৭ সালে ব্রাজিলের বই ইউনিভার্সিটি ক্লিনিক্যাল এন্ড স্পোর্টস নিউট্রিশিয়ান রিচার্জ ল্যাবরেটরির ফ্যাকাল্টি অফ নিউট্রিশন এর কড়া গবেষণায় দেখা গেছে যারা নিয়মিত বাদাম খান তাদের ওজন অন্যদের তুলনায় নিয়ন্ত্রিত থাকে। এটা আপলোড এ আঁশ এবং ছবি ভালো উৎস হয় পেট ভরা ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা অনেকটা সহজ হয়।
কারী। কারণ এর বাকিটা বাদামের ফাঁকেই আটকে থাকে।

রক্তচাপ হ্রাস পেতে পারেঃ  আমেরিকা প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যায় উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন। ২০১৯ সালের ডেভেলপমেন্ট ইন নিউট্রিশন এর সমীক্ষা অনুযায়ী উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। চোখ হার্ট অ্যাটাক ভিউ ইত্যাদি সৃষ্টিকারী চর্বি ট্রাইগ্লিসারাইড এর মাত্রা কমাতে কাজুবাদাম সহায়তা করে। তবে লবণযুক্ত কাজু বাদাম না খাওয়া ভালো এতে রক্তচাপ বাড়তে পারে।

কোলেস্ট্রল এর মাত্রা উন্নত হতে পারেঃ দুই ধরনের করে শরীরের মধ্যে রয়েছে এলডিএল ও এইচ ডি এল। এলডিএল ভ্রমণিতে ক্ষতিকারক চর্বি জমার বাতায় এমন এইচডি অক্ষ থেকে ছবির দিকে বহন করতে সাহায্য করে। আদর্শগতভাবে এলইডি এল এর মাত্রা কম আর এল এর মাত্রা বেশি থাকার দরকার। কি খবর নেই কাজ বাদাম এত কার্যকরী হতে পারে।

২০১৭ সালে আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন এ প্রকাশিত গবেষণা ফলাফলের বলা হয় কাজু বাদাম খাওয়া খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।শুধু তাই নয় ২০১৮ সালের জার্নাল অফ নিউটনের প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী কাজু বাদাম সমর্থ খাবার ভালো কলেজের এইচ ডি এল এর মাত্রা অধিকতার বাড়াতে সাহায্য করে।

কাজু বাদাম খাওয়ার অপকারিতা 

প্রত্যেক খাবার খেলে যেমন উপকারিতা হয়েছে তেমন তার কিছু অপকারিতা রয়েছে। কাজুবাদামের অপকারিতা গুলো হল।কোন ব্যক্তি যদি এলার্জির সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সে ব্যক্তি কারো উপাদান থেকে অনেকটা দূরে থাকাই ভালো।

কাজু বাদামের হয়েছে উচ্চ অক্সালেট।দুধ পরিমাণে অক্সলেট আমাদের শরীরে প্রবেশ করলে কিডনিতে পাথরে জমতে পারে। তাইতো ডিউটি সমস্যা রয়েছে যদি সেই সকল ব্যক্তিকে কাজে লাগান থেকে অনেকটা দূরে থাকলে তারা সুস্থ থাকতে পারবে। কাজু বাদাম খাওয়ার উপকার রয়ছে তেমি অপকার ও আছে। 

লেখকের মন্তব্য 

আমরা উপর থেকে যা জানলাম আজও বাদাম অনেক উপকারী খাদ্য। কাজু বাদাম কোন সুপারফুটে থেকে কম নয় । কাজু বাদাম খেলে আমরা অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি । আমার উপর থেকে যা জানলাম কাজী বাজারের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন যা আমাদের দেহকে রোগ মুক্ত করতে সাহায্য করতে পারে।

 আমাদের যাদের যাদের কাজু বাদাম খেলে উপকৃত হতে পারি তারা অবশ্যই এই কাজুবাদাম খাব। কিন্তু উপরোক্ত যে ব্যক্তি গুলোতে কাজু বাদাম খাওয়া উচিত নয় অবশ্যই তারা এই কাজু বাদাম খাওয়া থেকে দূরে থাকবো । আমাদের মধ্যে অনেকেরই এই কাজু বাদাম খেলে হতে পারে এলার্জি। যাদের যাদের এই কাজু বাদাম খেলে এলার্জি হতে পারে অবশ্যই তারা এই কাজু বাদাম থেকে অনেকটা দূরে থাকবে।

আমরা সবসময় চেষ্টা করব কিভাবে আমরা রোগমুক্ত জীবন যাপন করতে পারি। প্রকৃত জীবন যাপন করার জন্য আমাদের যা যা করা উচিত আমরা তাই করার চেষ্টা করব। মুক্ত জীবন যাপনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো সঠিক খাবার খাওয়া। সঠিক খবর গ্রহণের মাধ্যমে আমরা আমাদের নিজেদের জীবনকে অনেক সুন্দর ভাবে গোছাতে সাজাতে পারব। সঠিক খাদ্যগ্রহণ এবং সঠিক জীবন যাপনের মাধ্যমে মানুষ হতে পারে দীর্ঘজীবী । তাই আমাদের উচিত সবসময় সুষম খাবার খাওয়া এবং সঠিক খাবার খাওয়া।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url