কমলা লেবু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কমলা লেবুর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব। কমলা লেবু একটি সুস্বাদু ফল। আমরা সবাই কমবেশি এই ফলটি পছন্দ করি। এবং সবাই খেতে অনেক ভালোবাসি। কমলা লেবু আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী একটি ফল। আমরা অনেকেই এই ফল খেয়ে থাকি কিন্তু এর উপকারী সম্পর্কে কয়েকজন জানি বলেন। আজকে কমলা লেবু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানব।
কমলা লেবু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
কমলালেবু খাওয়ার ফলে আমাদের অনেক উপকারিতা রয়েছে। যা আমাদের এই উপকার সম্পর্কে সবার জানা দরকার।এবং খেতে অনেক সুস্বাদু এই ফলটি। কিছুটা টক মিষ্টির মতো। আসুন তাহলে আমরা কমলা লেবু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই। 

ভূমিকা 

কমলা একটি প্রচুর বিখ্যাত ফল যেটা পুরা বছরই বাংলাদেশে পাওয়া যায়। ছোট-বড় সবারই প্রিয় এই কমলালেবু। অনেক উপকারী একটি ফল। ছোট বড় সবাই এই ফলটি পছন্দ করে। এই ফলে রয়েছে বিশেষ উপকারী। ফলটি মানবদেহের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। ভিটামিন সি মজুদ রয়েছে। আরো রয়েছে পটাশিয়াম আয়রন ইত্যাদ।

কমলালেবু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। পাচনতন্ত্র ভালো থাকে। কমলা এক ধরনের সুস্বাদু ফল। কমলা ফলের রং কম না হয় তাই এই ফল কমালেবু হিসেবে পরিচিত। ভিটামিন রয়েছে এবং এছাড়াও ভিটামিন এ বি ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম ক্লোরিন অন্যান্য উপাদানের পূর্ণ এই ফল। কমলালেবু যে রয়েছি প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট। যা মানব দেহে স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী প্রমাণিত।

কমলা লেবুর উপকারিতা বিস্তারিত 

কমলার অনেকগুলি স্বাস্থ্য ও উপযোগিতা দিক রয়েছে । আমরা ভিটামিন সমুহ। কমলা এক ধরনের সুস্বাদু মিষ্টি জাতীয় ফল। মানবদেহের শরীরের জন্য কি কি উপকার থাকে সেগুলো হল:

কোলেস্টেরল কমাতে : কমাতে ফাইবার দ্রবণীয় থেকে। যাকে বলা হয় পেকটিন। এটি রক্তের সুসিত হওয়ার আগে কৌশল দূর করে। এটি খারাপ করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে । কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে ।

চোখের জন্য : কমলা ক্যারোটিন ওয়েট এর সমৃদ্ধ একটি উৎস। কমলার মধ্যে থাকা ভিটামিন এ চোখের স্লেশ মা ঝিল্লি স্বাস্থ্যকর রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বয়স সম্পর্কিত ভাসকুলার প্যাথলজি প্রতিরোধের জন্য অনেক দায়ী । যা অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তিকে অন্ধ করে দিতে পারে। এটি চোখে আলোতে শুশুনিতে সহায়তা করে ।

ডায়াবেটিস : ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য কমলা একটি অত্যন্ত উপকারী ফল । উপস্থিত পুষ্টি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট গুলি রক্তের সঙ্গে মিশে সরকারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে । একটি ইনসুলিন উৎপাদনের সাহায্য করে । এর ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ওজোন হ্রাস: কমলা লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ফাইবার রয়েছে। যা শরীরের অতিরিক্ত জমা মেদ কমাতে সহায়তা করে। নেট বাড়তে দেয় না। ওজন বৃদ্ধি পায় না। এবং শরীরের শারীরিক ভারসাম্য বজায় থাকে । যার ফলে মানুষ ঠিকভাবে নিজের প্রতিদিনের কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারে। অতিরিক্ত সমস্যা ছাড়াই।

ত্বকের জন্য : কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের বার্ধক্যজনিত লক্ষণ গুলির জন্য পরিচিত। ওকে ফ্রি রেডিক্যাল ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে এই কমলা লেবু এটি তোকে সুন্দর উজ্জ্বল ও সুরক্ষিত করতে সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে : কমলা লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর ইউ মিন সিস্টেমের যথার্থ কার্যকারী তার জন্য অনেক উপকারী যেমন সর্দি কাশি ইত্যাদি রোধ করে বারবার কানে সংক্রমনের রোদে ভালো। কাটা ছেঁড়া ঘায়ের জন্য কমলা লেবু অনেক উপকারী । কমলালেবু এই যে ভিটামিন সি রয়েছে এটি গ্রহণের ফলে শরীরে শুষ্ক রোগ হয় না। টক মসৃণ থেকে।

হাতের ক্ষেত্রে: কমলাতে ভিটামিন সি রয়েছে যা একটি ভালো এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়। আমাদের সাহায্য করে। কমলালেবুতে ফিয়ানোট্রিয়েন্ট জেক্সটিন এবং বিটা ক্রিপ্টোক্সেনথিনের জারণ থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। এটিহার সম্পর্কিত ব্যাধি সৃষ্টি করতে রোধ করে।


রোগ থেকে রক্ষা করার জন্য : কমলা লেবুতে দি লিমনিন থাকে এটি এক ধরনের যৌগ। যা ফুসফুসে ক্যান্সার ত্বকের ক্যান্সার এমনকি স্তনের ক্যান্সার এর মত ক্যান্সার প্রতিরোধে অনেক সহায়তা করে এই কমলা লেবু । উপস্থিত ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ভয়ই শরীরের প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সচরাচর কাজ করে থাকে। এগুলি ক্যান্সারের সাথে লড়াই করতে সহায়তা করে মানবদেহে অ্যান্টি ভাইরাস গুলোকে। এগুলি ক্যান্সারের সাথে লড়াই করতে সহায়তা করতে থাকে। যার ফলে তন্তুযুক্ত প্রকৃতির দিকে আনসার থেকে রক্ষা করে। কি সমীক্ষায় ক্যান্সার আক্রান্ত ১৫ শতাংশ ক্ষেত্রে রুপান্তর ঘটেছে তারা প্রতিরোধ করা যায়।

কিডনিতে পাথর: কমলালেবুতে ভিটামিন সি রয়েছে। যার জন্য কিডনির জন্য উপকারী ।আমরা লেবু খাওয়ার উপকারিতা গুলি : কমলার উপকারের পাশাপাশি অনেক ক্ষতি ও রয়েছে ।

কমলা লেবুর ক্ষতিকারক দিক সমূহ 

কমলা খাওয়ার উপকারের পাশাপাশি অনেক ক্ষতিকারক দিকগুলো রয়েছে তা হলোঃ

কমলা খাওয়া গর্ভবতী ও দুগ্ধ দানকারী মহিলাদের জন্য উপকারী। কিন্তু যদি সীমিত পরিমাণে ব্যবহার করা হয় তবে অন্যথায় এটি শরীরের জন্য অনেক ক্ষতি করতে পারে। কমলা লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা শরীরের জন্য অনেক ভালো কিন্তু অধিক গ্রহণের ফলে এটি পেটে ব্যথা এবং বাধা সৃষ্টি করতে পারে বাধা সৃষ্টি হতে পারে । 

হার্ট বাড়ানোর সমস্যা ইতিমধ্যে যাদের রয়েছে তাদের খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। ছোট বাচ্চাদের বেশি কমলালেবু দেওয়া উচিত নয় কার কারণ এটি পেটে ব্যথা এবং সীনকোপের মতো নানা ধরনের সমস্যা তৈরি করতে পারে ।

কমলার অবাক করা কিছু গুন 

কমলার অবাক করা কিছু গুণগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল :
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় শীতের সময় রোগের প্রতিরোধের ক্ষমতা কিছু দুর্বল হয়ে যায় ।
  • মস্তিষ্ক আর অধিকতার শক্তিশালী করে এবং শক্তিশালী করতে সাহায্য করে এই উপকারী ফল কমলা ।
  • চোখ ভালো রাখে যে ভিটামিন সি রয়েছে চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে ।
  • আরেকটি বিশেষ গুণ হল এটি হৃদযন্ত্র কে সচল এবং ভালোরাখতে সাহায্য করে ।

রাতে কমলা লেবু খেলে কি হয় 

 ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো এই কমলা । এটাই আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুন কাজ করে। তবে রাত্রিবেলা এই কমলা খেলে একদমই ভালো কাজ হবে না। কারণ এটা রাতে খেলে তা বুক জ্বালা গ্যাস্টিক সমস্যার কারণ হতে পারে।

কমলালেবুর কিছু জাত

বিশ্বে অনেক ধরনের কমলা রয়েছে তাদের মধ্যে কিছু হল স্ট্যান্ড এবং ও মেলোর মতো এটিও বাড়ি কিভাবে সর্বাধিক গুরুত্ব হাইব্রিড যাদের কমলালেবুর। এবং মিষ্টি টক কমলা জাম্বুরা এবং অনেক জাতি লেবু এবং বাতাবি লেবুর একটি পূর্বপুরুষ। কমলালেবু কে অন্যান্য সাইটটা রাজপ্রকাতুরী গুলোর মরুভূমির লেবু গাছ এবং কম কো আট সাথেও সংস্করণ করা হয়েছে। বিশ্বে আশ্চর্যজনকভাবে নাভি কমলা এবং ভ্যালেন্সিয়া কমলা রক্তের কমলা ইত্যাদি। খাঁটি বা হাইব্রিড প্রজাতির বিভিন্ন কমলা লেবুর
৪০০ প্রকার জাত রয়েছে । এমনকি কিছু অনুরূপ কামা সাইপ্রাস ফল ও পাওয়া যায় বিশ্বের।

মিষ্টি কমলার জাত : মিষ্টি কমলা নাম দিয়ে বোকা থেকো না এগুলো মিষ্টি টঙ্গী, শীতের জন্য সেরা সাইট্রাস তৈরি করে । যেহেতু মিষ্টি কমলা লেবুতে এসিডের পরিমাণ অন্যান্য যাতে তুলনায় কম তাই এর তীক্ষ্ণ গন্ধ অন্যান্য জাতের তুলনায় হালকা।

মিষ্টি কমলালেবুর বৈশিষ্ট্য সমূহ :

মিষ্টি কমলা চাষের কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য হলো
  • বৃদ্ধি :গাছে
  • এবং উৎপাদন করা : সুগন্ধি ফুল
  • আকৃতি : বৃত্তাকার
  • স্বাদ : সাধারণ এবং মিষ্টি
 বীজ হিন নাভি কমলা : একটি কমলা গাছে একটি এককান্ডে জমজ ফল জন্মে একটি পরপক্ষ হয় এবং অন্যটি অনুন্নত থাকে তার ভাই বোনের শার ীরিক কে মানুষের নামের মত একটি পিণ্ড দেয় তাই এই কমলাকে নাভি কমলা বলা হয় ।

বৈশিষ্ট্য :
  • বৃদ্ধি : গাছে
  • উৎপাদন করা : শুভময় ফুল
  • আকৃতি : নাভির মত চিহ্নসহ ডিম্বাকৃতির থেকে আয়তাকার
  • সজ্জা রং: কমলা এবং বীজিন
  • পাল্লো সাদ: -মিষ্টি
মোটামুটি খুশির কারণে নাভি কমলার আমদানি ও রূপাতানির জন্য সেরা বলে বিবেচিত।নাভি কমলা বিশ্বের অনেক জায়গায় উৎপাদিত হয় বিশেষ করে আমেরিকায় এবং প্রতিটি জাতের স্বাদ কিছুটা আলাদা । কিছু বিখ্যাত ধরনের নাভি কমলা যা আপনি খুঁজে পেতে পারেন হল ক্যালিফোর্নিয়া নাভি স্বপ্নের নাভি লেট নাভি কারা কারা এবং বাহিয়া এবং কোয়ালিফায়ারনিয়ার নাভি কে ওয়াশিংটনেও নাভি বলা হয়।
  • নাভি কমলা যেভাবে ব্যবহার করা হয় :
  • নাভি কমলা ফলের জন্য ব্যবহার করা হয়
  • রস বানানোর জন্য ব্যবহার করা হয়
  • কাঁচা খাওয়ার যায়
ডগা : আপনার জুসার রাখবেন না কারণ এটি মিষ্টি এবং বিরল স্বাদ নষ্ট করতে পারি ব্যবহার করুন তাৎক্ষণিক আম্রান বোতল রস আউট আউট ।

রক্ত কমলা : আরো একটি বিখ্যাত কমলা হল রক্ত কমলা । ঊষা কমলা অবশ্যই এটি কমলা যখন ফলের রং মাংস কিংবা মাংসের অংশ গাড়ো লাল রক্তের কথা মনে করিয়ে দেয় সেটি হল রক্ত কমলা। কমলাটির ভেতরের অংশটি রক্তের মত লাল যার কারণে এতে রক্ত কমলা বলা হয় ।

রক্ত কমলার বৈশিষ্ট্য :
  • বৃদ্ধি : উষ্ণ নাতিশীতোষ্ণ স্ট্রাইট্রাস গাছে ।
  • আকৃতি : বৃত্তাকার থেকে আয়তাকার
  • উৎপাদন করা : সাদা বা গোলাপি মিষ্টি সুগন্ধি ফুল
  • সজ্জার রং : creamson গারো লাল 
  • পাল্প স্বাদ : অম্লীয় মিষ্টি
আন্থ সায়ানিন রঞ্জক যা রক্তের কমলা কে লাল করে তোলে । এটি খুবই কমই সাইট্রাস ফলের মধ্যে পাওয়া যায় তবে ফুলের মধ্যে এটি সাধারণ জিনিস নিয়ে অন্যান্য ফল । রক্ত কমলার সেরা প্রদান হলো দীর্ঘস্থায়ী রোগ হালকা মাথা ব্যাথা এবং প্রদানের চিকিৎসার জন্য একটি অধিক পরিচিত ।

রক্ত কমলার ব্যবহার : রক্ত কমলা আমার মার্মালেড তৈরি করা হয় রক্ত কমলা দিয়ে পুরানো এবং সালাড তৈরি হয় ও চাইনিজ পানীয় তৈরি হয় ।

ভ্যালেন্সিয়া অরেঞ্জ : ফ্যালেন্সিয়া হলো পৃথিবীর সবচেয়ে সাতন্ত্র সূচক কমলা এবং এটি সবচেয়ে ব্যাপকভাবে বিবেচিত মিষ্টি কমানোর জাতগুলোর মধ্যে একটি । মিষ্টি কুমড়া অন্যতম এই ভ্যালেন্সিয়া কমলা সম্পর্কে মজার তথ্য হলো এটি একটি গ্রীষ্মকালীন সাইট্রাস। এটি জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বৃদ্ধি পায় ।


এই ভ্যালেন্সিয়া কমলার খোসা কখনো কখনো একটি ভিন্ন পদ্ধতি চাষ কারণে সবুজ হতে পারে। তবে এর মানে এই নয় যে ফল এখনো পাকেনি। সবুজ রঞ্জক ক্লোরোফিল উপাদানের কারণে হতে পারে এবং ফলের স্বাদকে কোনোভাবেই প্রবাহিত করে না । ভ্যালেন্সিয়া অরেঞ্জও বিভিন্ন ধরনের আছে এবং এর আরো বিখ্যাত জাত হল মেড নাইট টেম্পোবেল এবং ডেল্টা ।

ভ্যালেন্সিয়া কমলার ব্যবহারের এলাকা : ভ্যালেন্সিয়ার কমলা ব্যবহার হয় মেরিনেটস তৈরিতে, ককটেল তৈরিতে, ডেজার্ট তৈরিতে সহজ এবং চাটনি এবং স্বাদের জন্য সাইপ্রাস স্প্রে তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ।

প্রটিপ : ভ্যালেন্সিয়া কমাতে খুব কম বেশি থাকে যাই হোক এগুলো খুব টক এবং মিশ্রিত করতে সেগুলো অপসারণ করার পরামর্শ দেওয়া হয় ।

জাফা কমলা: বিখ্যাত কমলার গুলোর মধ্যে একটি কমলা হচ্ছে জাপা কমলা। উৎপাদন হয় বেশিরভাগ ফিলিস্তিনের। কিন্তু দেশগুলোর মধ্যে দুর্ভোগের কারণে জাপা মামলার উৎপাদন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এক সময় ফিলিস্তিনের সবচেয়ে বিখ্যাত ছিল এই কমলা রপ্তানি। কিন্তু আজ খুবই কম জাফা কমলা আছে চাহিদা এখনো বেশি কিন্তু কৃষি ও রাজনৈতিক বিপর্যয় সরবরাহকে মারাত্মক ব্যাহত মারাত্মকভাবে প্রবাহিত করছে এই কমলার চাষ।

ছোট কমলা : বিশ্বের মধ্যে আরো একটি বিখ্যাত কমলার জাত হচ্ছে ছোট কমলার জাত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই ছোট মামলার সাধারণ নাম হল কলেমেন্টাইস এবং মিষ্টি ইত্যাদি।কলেমেন্ত্তাইন টেকনিক্যাল এবং পেমেন্ট টাইম ফল আসলে কমলা নয় বিভিন্ন সাইট্রাস। আপনি খাটি জাতের মিষ্টি কমলার কাজিন ভাই বলতে পারেন কারন এগুলো মিষ্টি কমলা ভ্যালেন্সিয়া ফান নাভি এবং ট্যান্সারিং এর মধ্যে বিবাহের মাধ্যমে পাওয়া যায়। প্রেমেন্টাইনের ক্ষুদ্রতম আকার মিষ্টি শরবত এবং বেসিন টেক্সচার এগুলোকে বাচ্চাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইডটা জাহাজ গুলির মধ্যে একটি করে তোলে । 
ক্লেমেন্ট টাইন কমলার ব্যবহার : পেমেন্ট কাঁচা খাওয়া যায়, কার্ডিওভাসকুলার বেদি স্বাভাবিককরণ করি খাওয়া যায় ,রক্তচাপ স্থিতিশীল করতে খাওয়া যায়, উচ্চ রক্তচাপ বাড়াতে সাহায্য করে।

প্রতি 100 গ্রাম কমলালেবু তে কতটুকু ভিটামিন থাকে

 প্রতি ১০০ গ্রাম কমলালেবুতে ৫৩.২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে এবং লেবুতে ৭৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

লেখকের মন্তব্য 

আমরা উপর থেকে অনেকগুলো কমলালেবুর জাত সম্পর্কে জানলাম অনেকগুলো কমলালেবুর ব্যবহার সম্পর্কে জানলাম বিশ্বের প্রায় চার শত কমলা লেবর্জাত হয়েছে তা সম্পর্কে জানলাম এর মধ্যে কিছু কিছু কমলালেবু। আসা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগেছে , ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url