ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব।ডাব আমরা কমবেশি সবাই খেয়ে থাকি।এবং ডাবের পানি আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী।অতিরিক্ত গরমে এই ডাবের পানি খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুব কার্যকর।কিন্তু ডাবের পানি সবাই খেয়ে থাকলো এটার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানেনা।
ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে  জানুন
ডাবের পানিতে অনেক উপকারিতা ও গুণাগুণ রয়েছে। যে আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকার।এবং আমাদের জানা দরকার ডাবের পানিতে কি কি উপকার রয়েছে গুনাগুন রয়েছে। আসুন তাহলে আজকে আমরা ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। 

ভূমিকা 

আমাদের সাধারণ জীবনে বহুল ব্যবহৃত খাদ্য পানীয় হচ্ছে ডাব। এই ডাবের পানি মধ্যে শরীরের জন্য অনেক উপকার । বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে এই ডাবের পানি । ডাবের পানিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন। মানব দেহের জন্য উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ডাবের পানি । ডাবের পানিতে থাকা রাইবোফ্লবিন,নিয়াসিন ,থিয়ামিন , ও পাইরিডক্সিনের উপকারী উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বারায়।
 
এর ফুল জীবনেরও সহজে সংক্রমণ ঘটাতে পারে না।লোফাট স্বাস্থ্যকর পানীয় পটাশিয়াম এর উৎস যা শরীরের ফ্যাট বার্ন করে বেশি গঠনে সহায়তা করে। ডাবের পানি আমাদের সবাইকে বিভিন্ন রোগ থেকে প্রটেক্ট করে। গরমের সময় ডাবের পানি খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। যে শরীরে যখন পানি শূন্যতা দেখা দেয় তখন এই ডাবের পানি আমাদের শরীরকে সেই ডিহাইড্রেশন থেকে রিলিফ দেয়। আমাশা পায়খানা বা টাইফয়েডের মত রোগ থেকে এ ডাবের পানি রিলিফ দেয়। যার ফলে আমরা এই রোগগুলো থেকে নিরাময় পেতে পারি।

খালি পেটে ডাবের পানি খেলে কি হয় 

খালি পেটে সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় তৎক্ষনিক ডাবের পানি খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।ডাবের পানি লিরিক এসিড পাওয়া যায় যা রোগপ্রতিরধ ক্ষমতা বাড়ায় পাশাপাশি মেটাবোলিজম । এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হয় এই ডাবের পানি।

ডাবের পানির মিরাক্কেল  

ডিহাইড্রেশন এড়াতে গরমের সময় নিজেকে হাইড্রেট রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিস্থিতিতে এই মৌসুমে ডাবের পানি পান করা অনেক উপকারী। গরমের তাপ কমাতে এবং মানুষের শরীরে শক্তি বাড়াতে ডাবের পানি খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। ডাবের পানিতে ক্যালরি খুবই কম। এর সঙ্গে দেহাইড্রেশন এড়াতে গ্রীষ্মের মৌসুমে নিজেকে হাইড্রেট রাখা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।যার জন্য এমন পরিস্থিতিতে এই গরমের মৌসুমে ডাবের পানি পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায় । 

গ্রীষ্মের তাপ মতে এই ডাবের পানি অনেক উপকারী একটি ঔষধ বা দ্রবণ হিসেবে কাজ করে। এর সঙ্গে এদের প্রাকৃতিক এন জাইম এবং পটাশিয়াম এর মত খনিজ পাওয়া যায়। সঠিক সময়ে ডাবের পানি খেলে এর উপকারিতা দ্বিগুণ হয়ে যায়।

ডাবের পানি খাওয়ার সঠিক সময় 

যে কোন জিনিস খাবার বা পান করা একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে যে সময়ে এগুলো পান করলে বা খেলে তার দ্বিগুণ উপকার পাওয়া যায় । ডাবের পানি খাওয়ারও এটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। ডাবের পানি যে কোন সময় খাওয়া যেতে পারে যেকোনো সময় খেলেও এটি উপকারে আসবে কিন্তু নির্দিষ্ট সময় এটি খেলে  উপকারিতা আরো দ্বিগুণ হয়ে যাবে।

খালি পেটে ডাবের পানি খেলে দ্বিগুণ উপকারে আসে সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে খালি পেটে ডাবের পানি খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়

ওয়ার্কআউট এর আগে এবং পরেঃ ডাবের পানি সেরা প্রাকৃতিক পানি হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি শরীরকে হাইড্রোয়েড রাখতে সাহায্য করে এবং ওয়ার্ক আউট এর আগে শরীরের শক্তি বাড়ায়। যেখানে ওয়ার্ক আউটের পরে ডাবের পানি ব্যায়ামের পরে পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করে । ডাবের পানি পান করা ক্লান্ত অবসাদের সাথে লড়াই করতে সাহায্য করে পাশাপাশি এডিট হয়ে শক্তির বৃদ্ধি এবং অনেক সঠিক বলে মনে করা হয় ।

সৌন্দর্য চর্চার পাশাপাশি আমাদের দেহের ভেতরের ও যত্নের প্রয়োজন রয়েছে অধিক । এইজন্য প্রয়োজনে সুষম খাবার ও পুষ্টিকর খাবার এবং শরীরের ভেতরে ও বাইরে দুটি ভালো রাখে এমন একটি পানীয় হলো এই ডাবের পানি । প্রতিদিন গড়ে একটি করে ডাবের পানি খাওয়ার পরামর্শ দেন  আয়ুর্বেদিক ক্লিনিকে রূপ বিশেষজ্ঞ আফরিন মৌসুমী । তিনি জানান আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়। ভরা পেটে ফল। দুপুরের খাবারের পর একটি ডাবের পানি খেলে শরীর হবে সুস্থ তবে আরো স্বাস্থ্যজ্জল এবং সুন্দর। 

ডাবের পানি খাওয়ার বিশেষ পাঁচটি উপকার 

ডাবের পানি খাওয়ার উপকার রয়েছে । এই উপকারগুলো র মধ্যে কিছু বিশেষ পাঁচটি উপকার উল্লেখ করা হলোঃ
  • নিয়মিত ডাবের পানি খেলে খাবার ভালোভাবে হজম হয়। তাই শরীরের ভেতরে হজম না হওয়ার মেদ হিসেবে জমার সুযোগ পায় না ফলে ওজন কমতে শুরু করে।
  • ডাবের পানি পেট পরিষ্কার রাখেন । তাই ব্রনও বা কালো দাগ দূর করে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ।
  • ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ যা তাদের জন্য অনেক উপকারী এবং চুলের গোড়া মজবুত রাখতে সাহায্য করে ।
  • ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে তাই ডাবের পানি নখের ভঙ্গুরতা দূর করতে সাহায্য করে এবং নাকের উজ্জ্বলতা আরব বৃদ্ধি করে।
  •  নিয়মিত ডাবের পানি খেলে চোখের নিচের যে রোগ এবং কালো দাগ পরে সেটা দূর হয় সেই সঙ্গে চোখের ফোলা ভাব কমায়। এবং ভিটামিন বি কমপ্লেস থাকায় ঠোঁট ফাঁকা এবং ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করে ।

ডাবের পানির অপকারিতা বিস্তারিত

যা আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী একথা সবারই জানা। শরীরে ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম অভাব হলে এবং বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হলে ডাবের পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। ডায়রিয়া বা কলেরা রোগীদের প্রচুর পানি ও খনিজ পদার্থের ঘাটতি থাকে। এ সময় ডাবের পানি এইটটিটি অনেকটাই পূরণ করতে পারে। তবে যে কোন খাবার খাওয়ার আগে নিজেকে শারীরিক অবস্থা বুঝে নেওয়া টা অনেক জরুরী। ডাবের পানি খাওয়ার কিছু অপকারিতা দিক থাকতে পারে।

ক্যালরি বাড়ায়ঃ আপনি যদি ওজন কমাতে চান তাহলে ডাবের পানি বেশি না খাওয়াই ভালো। ডাবের পানি আপনার শরীরে ক্যালরি মাত্রা বাড়িয়া তোলে । অন্যান্য স্বাস্থ্যকর পানীয় বা ফলের রসের তুলনায় ডাবের পানিতে চীনের পরিমাণ কম থাকে । ডাবের পানি খেলে নিমিষেই বেড়ে যায় ক্যালরি।

রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়ঃ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় এই  ডাবের পানি । ডাবের পানিতে প্রচুর সোডিয়াম থাকায় তার রক্তচাপ বাড়াতে সাহায্য করে। তাই যাদের স্বাভাবিকভাবেই রক্তচাপ বেশি তাদের ডাবের পানি প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। ডাবের পানিতে থাকা এমাইনো এসিড ও ডাইটারি ফাইবার ইনসুলিন এর কর্ম ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় । ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। 

রক্তে শর্করা মাত্রা বাড়ায়ঃ  ডাবের পানিতে চিনির পরিমাণ কম হলেও রয়ছে কার্বোহাইড্রেট ও ক্যালোরি যা অধিক মাত্রা থাকার ফলে রক্তের শর্করা মাত্রা বেশি বেড়ে যায় । তাই ডাবের পানি প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। ডায়াবেটিস থাকলে ডাবের পানি এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।  

কিডনি রোগঃ ডাবের পানি খেলে কিডনির কোন সমস্যা হয় না । কিন্তু তবে যদি কিডনি রোগ হলে ডাবের পানি পান করে একদমই ঠিক নয়। রোগ বা অকার্য করতে হলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পটাশিয়াম বের করতে পারে না। ফলে ডাবের পানিতে পটাশিয়াম ও দেহের পটাশিয়াম একত্রে কিডনি অকার্যকর করে দেয় ।

তাই তাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম আছে এবং বের হলে তাদের ডাবের পানি পান না করা ঠিক।

ডাবের পানির স্বাস্থ্যগত গুণ সম্পর্কে

ডাবের পানির সার্থকতা গুন সম্পর্কে কমবেশি সকলেই জেনে থাকে । গরম বলে না সারা বছর এই পানীয় শরীরের যত্ন নিয়ে থাকে। বহু চিকিৎসক পুষ্টিবীর গরমের রোজ একটু করে ডাব খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এমনকি সারা বছর যারা নিয়মিত শরীর পরিচর্যা করেন তাদের পানি খেতে পারলে অনেক সুফল ফল পাওয়া যাবে বলে পরামর্শ দিচ্ছেন প্রশিক্ষকরা। ত্বকের উজ্জ্বলতা ভারতে ডাবের জলের উপর চোখ বন্ধ করে ভরসা করে যেতে পারে বলে মনে করেন অনেকেই । কিন্তু তা হলেও যে কোন সময় ডাবের পানি খাওয়া যায় না। যেমন এটি সময় আছে ডাবের পানি খাওয়ার বিষয়টা মনে পরলে মিলবে অনেক সুফল।  

ডাবের পানি খেলে কি গ্যাস হয় 

খালি পেটে ডাবের পানি খেলে পেটে নানা ধরনের রোগ থেকে জটিল তৈরি হতে পারে গ্যাস। এসিডিটি বদহজমের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

খালি পেটে ডাবের পানি খেলে কি হয় 

  • খালি পেটে সকালে এইভাবে পানি পান করলে মিলবে অনেক উপকারিতা।
  • সকালে ডাবের পানি কেন পান করবেন সকালে ডাবের পানি পান করলে তা শরীরের জন্য দারুন কার্যকরী হতে পারে ।
  • প্রয়োজনে পুষ্টি সরবরাহের জন্য পুষ্টিবিদদের মতে ডাবের পানি খেলে তা নানা ধরনের পুষ্টি পৌঁছে দিতে পারে শরীরে।
  • থাকে পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম।
  • শরীরকে আর আর্দ্র রাখে ।

ডাবের পানি খালি পেটে খাওয়া যাবে কি না 

খালি পেটে এই পানি খেলে। এতে থাকা কোন উপাদানই শরীর গ্রহণ করতে পারে না যার ফলে এর কোন উপকার বা পুষ্টিও পাওয়া যায় না তাই খালি পেটে ডাবের পানি খাওয়া টা ঠিক নয়। ভরা পেটে ডাবের পানি খেলে মিলবে এর সঠিক উপকারিতা । 

ডাবের পানি মুখে দিলে কি হয়: ডাবের পানি মুখে দিলে মেলে অনেক সুফল । সেগুলো হল:
  • আদ্রতা ধরে রাখতে ডাবের পানি ন্যাশনাল ইলেক্ট্রাইড সমৃদ্ধ ডাবের পানিতে থাকে পটাশিয়াম ত্বকের পিএইচ লেভেলকে স্বাভাবিক রাখে
  • প্রদাহ দূর করে সানবার্ন কমায়
  • ঠোঁটের কাজ দূর করে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া কমায়
  • প্রাকৃতিক টোনার কালো দাগ দূর করে

অতিরিক্ত ডাবের পানি খেলে কি হয় 

আমাদের কোন জিনিসই অতিরিক্ত পান করা উচিত নয় ।অতিরিক্ত ডাবের পানি পান করার অভ্যাস হিসেবে অতিরিক্ত পটাশিয়াম যাওয়ার সুযোগ পায়। যা আমাদের কিডনি ও হৃদপিন্ড দুটোকে অকার্য করে করে দিতে পারে। চিকিৎসকরা বলেছেন এই অবস্থায় রোগের মৃত্যু অনিবার্য হতে পারে। এইজন্য সাধারণ মানুষের অতিরিক্ত ডাবের পানি পান করা উচিত নয়। এবং যাদের শরীরে অতিরিক্ত পটাশিয়াম আছে এবং তা বের হওয়ার কোন উপায় নেই তাদের ডাবের পানিকে এগিয়ে চলাই ভালো হবে । 

লেখক এর মন্তব্য 

উপর থেকে যা যা সম্পর্কে জানলাম এগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জানলাম ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা ডাবের পানি কখন খেলে আমাদের শরীরে ভালো কাজ করবে ।আমরা ডাবের পানি কখন খাব ।আমরা ডাবের পানি কিভাবে খাব ? ডাবের পানি খেলে কি কি রোগ থেকে নিরাময় পাওয়া যাবে? ডাবের পানি কোন কোন রোগ প্রতিরোধ করে? আমরা কেন ডাবের পানি খাব ডাবের পানি খেলে আমাদের শরীরের কি কি ক্ষতি হতে পারে ?আমরা কাজের জন্য ব্যবহার করে খাওয়া উচিত নয় ইত্যাদি সবগুলো ক্ষেত্রে আমরা এখান থেকে জানতে পারলাম। 

এগুলো জানার ফলে আমরা সকলেই এর বিরুদ্ধে সতর্ক হতে পারব এবং যাদের শরীরের থেকে পটাশিয়াম বের হতে পারে না তাদেরকে আমরা সতর্ক করব যাতে তারা সেই ডাবের পানি খেয়ে কোন বিপদে না পড়ে। আমরা নিজের সতর্ক থাকবো যেন অতিরিক্ত ডাবের পানি খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে কোন সমস্যা না দেখা দিতে পারে। আমরা উপর থেকে জানলাম যে ডাবের পানি মুখে দিলে অনেক উপকার হয়েছে ডাবের পানি অনেক উপকারী।

আমাদের শরীরের জন্য উপকারী ডাবের পানি আমাদের ত্বকের জন্যও অনেক উপকারী । যারা ও নিজেদের রূপ নিয়ে তাদের ত্বকের নিয়ে কোন সমস্যায় আছেন তবে কালকে ভাব নিয়ে কোন সমস্যা আছে চোখের সমস্যা আছে তারা এই ডাবের পানি নিশ্চয়ই ব্যবহার করবেন তাতে আপনারা সঠিক সুফল পাবেন। ডাবের পানির অনেক গুনাগুন রয়েছে যেগুলো আমরা সকলেই উপভোগ করতে পারি। ডাবের পানিতে কোন সুপারন্যাচারাল ওয়াটার থেকে কম নয় । আমরা এই ডাবের পানি সঠিকভাবে ব্যবহার করব যাতে আমরা সঠিক সুফল পেতে পারি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url